‘গণহত্যাকারী’দের গ্রেপ্তারসহ ৫ দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে একদফা সরকার পতনের আন্দোলনে হাজারো ছাত্র-জনতা হত্যায় দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি, শহীদ ও আহতদের পরিবারকে সহায়তা প্রদানসহ ৫ দফা দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র-জনতার শহীদি মার্চ শেষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার এসব দাবি জানান।
দাবিগুলো হলো–
১. গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
২. শহীদ পরিবারদের আর্থিক ও আইনি সহযোগিতা দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রধান করতে হবে।
আরও পড়ুন
৩. প্রশাসনে দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টদের দোসরদের চিহ্নিত করে অনতিবিলম্বে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৪. গণভবনকে জুলাই স্মৃতি জাদুঘর ঘোষণা করতে হবে।
৫. রাষ্ট্র পুনর্গঠনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করতে হবে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ‘স্বৈরাচারী’ শেখ হাসিনার পতনের এক মাস পূর্তিতে শুরু হয় ছাত্র-জনতার ‘শহীদি মার্চ’ পদযাত্রা।
পদযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, কারিগরি, মাদ্রাসা ও স্কুলের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে নীলক্ষেত-সায়েন্সল্যাব-কলাবাগান-সংসদ ভবন-ফার্মগেট- কারওয়ান বাজার-শাহবাগ-রাজু ভাস্কর্য হয়ে শহীদ মিনারে সমাবেশের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।
কেএইচ/ওএফএ/এসএসএইচ