এবার নৌকার হাল ধরতে চান সাবেক ছাত্রনেতারা
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীরা এলাকায় কাজ শুরু করেছেন। প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষমতাসীন দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সাবেক নেতারা। শুধু নিজের প্রচার-প্রচারণা নয়, দলের হাইকমান্ড ও সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন মনোনয়নপ্রত্যাশীরা।
আগামী নির্বাচনে নৌকার হাল ধরতে ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন বলে জানা গেছে। দলীয় সূত্র মতে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল তাদের জয়ের ধারাবাহিকতা রক্ষায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। এরই মধ্যে নির্বাচনী ইশতেহার কমিটি গঠন করা হয়েছে। নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন মহলের মতামত। জানা গেছে, জনসাধারণের প্রত্যাশা অনুযায়ী ইশতেহার ঘোষণা করবে আওয়ামী লীগ। এর আগে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রিসহ সব আয়োজন প্রস্তুত রেখেছে ক্ষমতাসীন দলটি। দলীয় সংসদীয় বোর্ডের মাধ্যমে ৩০০ আসনেই প্রার্থী চূড়ান্ত করবে দলটি।
এদিকে, নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে দলীয় প্রার্থীরা নিজের ভোটের মাঠে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ভোটারদের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন। শুধু ভোটারদের সঙ্গে নয়, মনোনয়ন পেতে এরই মধ্যে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন নিজ নিজ দলের হাইকমান্ডের সঙ্গে। উদ্দেশ্য একটাই, দলীয় টিকিটে নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশ নেওয়া। এ দৌড়ে রয়েছেন ছাত্র সংগঠনের সাবেক নেতারাও। ছাত্রলীগের সাবেক বেশকিছু নেতা দলীয় মনোনয়ন পেতে সক্রিয় রয়েছেন রাজনীতির মাঠে। তাদের দাবি, উন্নত বাংলাদেশ গড়তে সব দলই তরুণদের গুরুত্ব দিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় তারা মনোনয়নের ব্যাপারে আশাবাদী।
দলের সভাপতি বা মনোনয়ন বোর্ড যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে আলহামদুলিল্লাহ। নিজের সবকিছু উৎসর্গ করে এলাকার মানুষের জন্য নিজেকে নিবেদিত করব। মনোনয়ন না দিলেও মনোনয়ন বোর্ড যাকে মনোনয়ন দেবে, নৌকার পক্ষে তার জন্য সর্বোচ্চ শক্তি ও সামর্থ্য দিয়ে বিজয়ী করে নিয়ে আসবছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মারুফা আক্তার পপি
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংসদে ব্যবসায়ী ও সাবেক আমলাদের আধিপত্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সমালোচনা চলছে। আবার রাজনীতির মাঠে আনকোরা ব্যক্তিদের নমিনেশন দেওয়ায় হতাশ হচ্ছেন নেতাকর্মীরা। প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনে তারা বিজয়ী হয়ে আসতে পারেন কি না, তা নিয়েও রয়েছে জল্পনা। তাই আগামী নির্বাচনে সরকারি দলের সাবেক ছাত্রনেতাদের গুরুত্ব দেওয়া যেতে পারে।
নৌকার টিকিট পেতে আগ্রহী ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা হলেন- সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি লিয়াকত শিকদার (ফরিদপুর- ১), সাবেক সভাপতি বাহাদুর বেপারী (শরীয়তপুর- ৩), সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না (পিরোজপুর- ১), অজয় কর খোকন (কিশোরগঞ্জ- ৫), ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মারুফা আক্তার পপি (জামালপুর- ৫), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন (ঢাকা- ৮), সাবেক সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ (বাগেরহাট- ৪), সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন (চট্টগ্রাম- ৬), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ সোহেল রানা টিপু (রাজবাড়ী- ২), সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা (পিরোজপুর- ১), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান রিপন (ঢাকা- ৫), সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম সারোয়ার কবির (মুন্সিগঞ্জ- ১), ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ফারুক (কুমিল্লা- ৯), কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন (মৌলভীবাজার- ১), সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. হেমায়েত উদ্দিন (ভোলা- ১), সাবেক সহ-সভাপতি জহিরউদ্দিন মাহমুদ লিপটন (ফেনী- ৩), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওমর শরীফ (ভোলা- ২), বুয়েটের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার (ভোলা- ৩), ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক কাজী নাসিম আল মোমিন রূপক (ঝিনাইদহ- ৪), নুরুল আলম পাঠান মিলন (ময়মনসিংহ- ৭), আরিফুল ইসলাম উজ্জ্বল (নাটোর- ১), আব্দুর রহমান জীবন (মুন্সিগঞ্জ- ৩), সম্রাট ইমরান সিরাজ (পাবনা- ২), এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমি (কুমিল্লা- ৫), দিদার মো. নিজামুল ইসলাম (কুমিল্লা- ৫), সাবেক ছাত্রনেতা বিপ্লব হাসান পলাশ (কুড়িগ্রাম- ৪), মো. আলামিনুল হক আলামিন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ৫) ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাফির উদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ- ৮) ও এম মনিরুজ্জামান মনি (ঝালকাঠি-১) প্রমুখ।
নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মারুফা আক্তার পপি বলেন, ‘আমাদের রাজনীতির উদ্দেশ্য হলো মানুষের জন্য কিছু করা। যদি সঠিক অবস্থান না থাকে তাহলে শত ইচ্ছা থাকলেও মানুষের জন্য বেশিকিছু করা যায় না। রাজনৈতিক দলের সম্মেলন বা নির্বাচন রাজনৈতিক নেতাদের কাছে একটা উৎসবের বিষয়। উৎসবকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়ার জন্য আমরা কেউ সম্মেলনে প্রার্থী হই, নির্বাচনে প্রার্থী হই। সেই ধারাবাহিকতায় আমিও এবার মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করব।’
‘দলের সভাপতি বা মনোনয়ন বোর্ড যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে আলহামদুলিল্লাহ। নিজের সবকিছু উৎসর্গ করে এলাকার মানুষের জন্য নিজেকে নিবেদিত করব। মনোনয়ন না দিলেও মনোনয়ন বোর্ড যাকে মনোনয়ন দেবে, নৌকার পক্ষে তার জন্য সর্বোচ্চ শক্তি ও সামর্থ্য দিয়ে বিজয়ী করে নিয়ে আসব।’
আরও পড়ুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ সোহেল রানা টিপু বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় কাজ করছি। দুর্দিনের কথা স্মরণ রেখে আগামী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন বোর্ড আমাকে রাজবাড়ী- ২ আসন থেকে নৌকা প্রতীকে মনোনীত করবে বলে আশাবাদী।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা বলেন, ‘ছাত্ররাজনীতি ছাড়ার পর থেকে এলাকায় কাজ করছি। জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিলে পিরোজপুর- ২ আসনের সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ করে, জনগণের আস্থা অর্জন করে আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দেব। ভবিষ্যতে আসনটি স্মার্ট বাংলাদেশের অংশ হিসেবে গড়ে তুলব।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান রিপন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এ আসনের প্রত্যেকের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করে যাচ্ছি। আসনটি ঢাকার এন্ট্রি পয়েন্ট। এখানে জামায়াত-বিএনপির অবস্থানের বিরুদ্ধে রাজপথের আন্দোলন করে যাচ্ছি। সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।’
‘আমি আগে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি। এখন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি। হেফাজত, জামায়াত-বিএনপির সব কর্মসূচি প্রতিহত করতে যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা আমার নেতাকর্মীরা দখলে রেখেছিল। সেটা এখনও দখলে আছে। যুব সমাজ আমার সঙ্গে কাজ করে। করোনাকালীন আমি প্রত্যেক ঘরে ঘরে গিয়েছি। এ ঈদে শেখ হাসিনার নির্দেশে কয়েক হাজার পরিবারকে বিভিন্ন উপহারসামগ্রী বিতরণ করেছি।’
নৌকার টিকিট পেতে আগ্রহী ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা হলেন- সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি লিয়াকত শিকদার (ফরিদপুর- ১), সাবেক সভাপতি বাহাদুর বেপারী (শরীয়তপুর- ৩), সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না (পিরোজপুর- ১), অজয় কর খোকন (কিশোরগঞ্জ- ৫), ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মারুফা আক্তার পপি (জামালপুর- ৫), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন (ঢাকা- ৮), সাবেক সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ (বাগেরহাট- ৪), সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন (চট্টগ্রাম- ৬), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ সোহেল রানা টিপু (রাজবাড়ী- ২), সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা (পিরোজপুর- ১), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান রিপন (ঢাকা- ৫), সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম সারোয়ার কবির (মুন্সিগঞ্জ- ১), ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ফারুক (কুমিল্লা- ৯), কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন (মৌলভীবাজার- ১), সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. হেমায়েত উদ্দিন (ভোলা- ১), সাবেক সহ-সভাপতি জহিরউদ্দিন মাহমুদ লিপটন (ফেনী- ৩), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওমর শরীফ (ভোলা- ২), বুয়েটের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার (ভোলা- ৩), ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক কাজী নাসিম আল মোমিন রূপক (ঝিনাইদহ- ৪), নুরুল আলম পাঠান মিলন (ময়মনসিংহ- ৭), আরিফুল ইসলাম উজ্জ্বল (নাটোর- ১), আব্দুর রহমান জীবন (মুন্সিগঞ্জ- ৩), সম্রাট ইমরান সিরাজ (পাবনা- ২), এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমি (কুমিল্লা- ৫), দিদার মো. নিজামুল ইসলাম (কুমিল্লা- ৫), সাবেক ছাত্রনেতা বিপ্লব হাসান পলাশ (কুড়িগ্রাম- ৪), মো. আলামিনুল হক আলামিন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ৫) ও সাবেক ছাত্রলীগনেতা সাফির উদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ- ৮) প্রমুখ
ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ফারুক বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে দলীয় মনোনয়ন চেয়ে আসছি। ছাত্ররাজনীতির পর স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির রাজনীতিতে সক্রিয় রয়েছি। দলীয় মনোনয়ন পেলে আমি কুমিল্লা- ৯ আসন তথা লাকসাম-মনোহরগঞ্জকে স্মার্ট আসন হিসেবে গড়ে তুলব।’
সাবেক ছাত্রলীগনেতা মো. হেমায়েত উদ্দিন বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে আমরা রাজনীতি করেছি। ছাত্ররাজনীতি থেকে এখন পর্যন্ত রাজনীতির সঙ্গে আছি। আশা করছি, দুর্দিনের কর্মীকে শেখ হাসিনা মূল্যায়ন করবেন।’
ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমি বলেন, ‘বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার মানুষের সঙ্গে আমার নিবিড় সম্পর্ক। মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। শুধু মানুষের সুখে নয়; দুঃখেরও ভাগীদার হয়েছি। বিরোধী দলের গুজবের সঠিক জবাব দিতে আমি অন্তত ১৮০টি মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে মানুষের কাছে বাস্তব চিত্রটা তুলে ধরেছি। সামগ্রিক কার্যক্রম বিবেচনা করলে আমি একজন যোগ্য প্রার্থী, এটা আমার বিশ্বাস। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কিছুদিন আগে বলেছিলেন, শত ফুলকে ফুটতে দিন। আমি মনে করি, শত ফুলের মাঝে আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে সবচেয়ে পরিশ্রমী, সবচেয়ে মেধাবী এবং সবচেয়ে যোগ্য ফুলটা হতে পারি, এটা আমার বিশ্বাস।’
ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক কাজী নাসিম আল মোমিন রূপক ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘আমি মনে করি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য বর্তমানে স্মার্ট নেতৃত্ব প্রয়োজন। তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে স্মার্ট ঝিনাইদহ গড়তে চাই। আমার নির্বাচনী এলাকায় দলীয় কোন্দল একটা বড় সমস্যা। নতুন প্রার্থী হিসেবে সকল মত ও দলীয় নেতাকর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার কাজ করেছি। মনোনয়ন পেলে জয়লাভের বিষয়ে আমি চরম আশাবাদী। প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় উন্নয়নে ঝিনাইদহ- ৪ কে অন্তর্ভুক্ত করে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত এলাকা গড়ে তোলাই আমার মূল লক্ষ্য।’
ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার মো. নিজামুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে আধুনিক ও স্মার্ট বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করতে চাই।’
এমএসআই/এমএআর/