মুঘল যুগের নিদর্শন। সপ্তদশ শতকে সম্রাট শাহজাহান এটি নির্মাণ করেছিলেন। ব্রিটিশ শাসনামলে এটি সামরিক ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিলো
দিল্লিতে স্থাপিত সবচেয়ে বড় মসজিদ হলো দিল্লি জামে মসজিদ। মসজিদটি নির্মাণ করতে সময় ব্যয় হয় প্রায় ১২ বছর। এর নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৬৫৬ সালে
পুরাতন দিল্লির প্রধান ফটকে রয়েছে চাঁদনী চক। এখানে অলিগলিতে রয়েছে ছোট ছোট দোকান। স্থানীয় জনসাধারণ ও পর্যটকরা এখানে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারেন
স্বামী নারায়ণ অক্ষরধাম একটি মন্দির কমপ্লেক্স যা নির্মাণ হয় ২০০৫ সালে। এটি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে আধ্যাত্মিক সংগঠন স্বামী নারায়ণ সংস্থা কর্তৃক নির্মিত
সম্রাট হুমায়ূন ১৫৫৬ সালের ৩০ জানুয়ারি লাইব্রেরির সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে মারা যান। ১৫৭০ সালে আগ্রায় তাঁর কবরটি বাঁধানো হয়
কুতুব মিনার বিশ্বে সবচেয়ে বড় মিনার। এটি ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্যে নির্মিত। ১১৯৩ সালে কুতুবউদ্দিন আইবেক এর নির্মাণকাজ শুরু করেন
গান্ধী স্মৃতি এমন একটি জায়গা যেখানে ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা করমচাঁদ গান্ধীকে ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি নথুরাম গডসে নামে এক উদ্ভ্রান্ত যুবক হত্যা করেছিলো। এখানে তিনি মৃত্যুর আগে ১৪৪ দিন বসবাস করেছেন
দর্শনার্থীদের কাছে এটি খুব পছন্দের একটি জায়গা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ সৈন্যবাহিনীর পক্ষে কয়েকজন ভারতীয় সেনা এখানে নিহত হন। তাদের স্মরণে এখানে ইন্ডিয়া গেইট নির্মিত হয়েছে। উল্লেখ্য, ইন্ডিয়া গেইটকে দিল্লি গেইট হিসেবে অভিহিত করা হয়
স্থানীয়রা মন্দিরটিকে পদ্মমন্দির হিসেবে অভিহিত করে থাকে। কারণ মন্দিরটির উপরিভাগের আকৃতি পদ্মফুলের মতো। এটি অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় জায়গা