উপকারী এই পাতায় আছে এক ধরনের অ্যালকালয়েড যা সর্দি এবং জ্বর সারাতে কাজে লাগে। এটি জমে থাকা কফ বের করে দিতেও সাহায্য করে।
যেকোনো ধরনের জীবাণু প্রতিরোধ করতে ভূমিকা রাখতে পারে দারুচিনি। এটি জীবাণুকে সরাসরি ধ্বংস করতে পারে। শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ রোধেও এটি কার্যকরী।
গলায় ব্যাকটিরিয়াল ইনফেকশন কিংবা ব্যথা হলে তা কমাতে সাহায্য করে লবঙ্গ। এছাড়া এটি টনসিল সারাতেও সমান কার্যকরী। পাশাপাশি কমায় মাড়ি ও দাঁতের ইনফেকশনও।
জ্বর কমাতে কার্যকরী গোলমরিচ। পাশাপাশি এটি যেকোনো ব্যাকটিরিয়াল ইনফেকশন কমাতেও সাহায্য করে।
পেটের সমস্যা যেমন আমাশয়, ডায়েরিয়া ইত্যাদির জীবাণু দূর করে থানকুনি পাতা। প্রতিদিন ৮-১০টি থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেলে উপকার পাবেন। এটি রস করেও খাওয়া যায়।
শরীরের বিভিন্ন ধরনের জীবাণু দূর করতে আদার বিকল্প নেই। এটি শরীরের বিপাকক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
হলুদে আছে কারকিউমিন। এটি অ্যান্টি ফাংগাল ও অ্যান্টি প্যারাসাইটিক উপাদান, যারোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও রক্ত পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
পেটের নানা সমস্যা দূর করে আমলকি। এটি সব ধরনের ক্রনিক ইনফেকশন প্রতিহত করে।
কৃমির সমস্যা থাকলে কাজে লাগাতে পারেন আনারসের পাতা। এর নিচের দিকের সাদা অংশের রস খেলে কৃমি দূর হয়।