রোজা শুরু হয় সাহরি দিয়ে। তাই সাহরির জন্য স্বাস্থ্যকর খাবারের আয়োজন করুন। সাহরিতে সময় কম পাওয়া যায় বলে আগেভাগেই খাবারের ব্যবস্থা করে রাখুন।
সারাদিন পেট খালি থাকে তাই ইফতারের খাবারের প্রতি যত্নশীল হোন। ভাজা-পোড়া ও মশলাদার খাবার বাদ দিয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খান। ইফতারের জন্য খাবার তৈরির কাজ আগেই গুছিয়ে রাখুন।
রমজান শুরুর আগেই ঘরদোর পরিষ্কার করে ফেলুন। রোজা রেখে ভারী কাজ করা সম্ভব না হলে বিছানার চাদর, পর্দা, বালিশের কভার ইত্যাদি ধুয়ে পরিষ্কার করুন।
ইফতারের জন্য কিছু খাবার ফ্রোজেন করে রাখতে পারেন। যেমন পেঁয়াজু তৈরির জন্য ডাল পেস্ট করে কিংবা ছোলা সেদ্ধ করে রাখতে পারেন। এছাড়াও যেসব খাবার ফ্রোজেন করে রাখা সম্ভব সেগুলো রাখতে পারেন।
ফ্রিজ যেহেতু খাবার সংরক্ষণের জায়গা তাই সেটি পরিষ্কার রাখা জরুরি। ফ্রিজের ভেতরটা ভালোভাবে পরিষ্কার করে তবেই সেখানে খাবার রাখুন।
রোজার আগে রান্নাঘর ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। কারণ সেখানেই প্রতিদিনের রান্না করা হয়। রান্নাঘরে জীবাণু জন্মানোর ভয় বেশি থাকে। তাই স্বাস্থ্যকর খাবার রান্নার জন্য এটি পরিষ্কার রাখা জরুরি।
রান্নার জন্য মশলা তৈরি করে রাখতে পারেন। এতে কাজ অনেকটাই এগিয়ে রাখা যাবে। মাছ বা সবজি কাটা-বাছার কাজগুলোও এগিয়ে রাখতে পারেন।
প্রার্থনায় মনোযোগী হওয়ার জন্য নিশ্চিন্ত থাকা জরুরি। তাই রোজায় কাজ সংক্ষিপ্ত করুন। তাতে প্রার্থনায় মনোযোগ দেওয়া সম্ভব হবে।