মুমিনমাত্রই স্বপ্ন দেখেন কালো গিলাফ ও সবুজ গম্বুজের। এর ছায়াতলে রাসুল আরবি (সা.)-এর পবিত্র রওজা।
খোলা আকাশ। ঝকঝকে পরিবেশ। সবুজ গম্বুজ দীপ্তি ছড়ায় অহর্নিশি।
প্রিয়নবী (সা.)। সমগ্র মানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি। তারপর নবী আসার নিয়ম বন্ধ। আল্লাহ তাঁর ওপর রহমতের বারিধারা বর্ষণ করুন।
পবিত্র মসজিদে নববীর ভেতরের দৃশ্য। মুসল্লিরা সর্বক্ষণ ইবাদত-বন্দেগিতে মগ্ন থাকেন এখানে।
রিয়াজুল জান্নাতে অবস্থিত। এখানে দাঁড়িয়ে রাসুল (সা.) নামাজে ইমামতি করতেন। চিরভাস্বর ও দীপ্তিমান।
নয়নাভিরাম ও দৃষ্টিলোভন মিম্বার। এখান থেকে প্রতি জুমার খুতবা দেওয়া হয়। এটিও রিয়াজুল জান্নাতের ভেতরে অবস্থিত।
সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নামে। তার আগেই মসজিদে নববীর আঙিনা আলোয় আলোয় ভরে ওঠে।
বিশাল-বিস্তৃত মসজিদ। মানুষ ইচ্ছে মতো অবস্থান করতে পারে। ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাতে পারে পুণ্যম সময়।
প্রিয়নবী (সা.)-কে সালাম জানাতে পঙ্গপালের মতো ছুটে যায় লক্ষ লক্ষ রাসুলপ্রেমিক।
শিল্পির রংতুলিতে আঁকা মসজিদে নববী। সোনালি দিনের মায়ামাখা।