কালো গিলাফে আঁকা কোটি কোটি মুসলিমের ভালোবাসার আলপনা। সঙ্গে দৃশ্যমান গগনচুম্বী মক্কা রয়েল ক্লক টাওয়ার।
রোদেলা-উজ্জ্বল সবুজ গম্বুজে মিশে আছে প্রাণ। আল্লাহর ভালোবাসার পাঠ চুকিয়ে রাসুলপ্রেমের ষোলকলা পূর্ণ করতে এখানে ছুটে আসেন পুণ্যার্থীরা।
স্ফটিক-স্বচ্ছ জলাধারে দেদীপ্যমান পুত্রজায়া মসজিদ। নান্দনিকতা ও প্রকৃতির মিশেলে তৈরি হয়েছে নয়নাভিরাম রূপবিভা।
বসফরাস প্রণালীর নীল নীল জলরাশিঘেঁষা মনোরম মসজিদ। ছোট-বড় অসংখ্য উর্মিমালা এসে ছুঁয়ে যায় তীর-আঙিনা। স্বকীয়তার মনোলোভন ও প্রকৃতি-শ্যামলিমা আভা ছড়ায় ক্ষণে ক্ষণে।
মনোগ্রাহী ও সুখরম ফয়সাল মসজিদ। দূর থেকে দেখতে মনে হয়—প্রকৃতির মাঝে জেগে ওঠা সুবিশাল তাবু। নিলাদ্রি ও নন্দন-আভা এখানে ঠিকরে ঠিকরে পড়ে।
সব ধর্ম-বর্ণের পর্যটকরা সারা বছর ভিড় করেন এখানে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ কার্পেট, সর্ববৃহৎ রঙিন ঝাড়বাতি ও সর্ববৃহৎ চওড়া মার্বেল মোজাইক—রয়েছে এতে।
চেচনিয়ার রাজধানী গ্রোজনিতে অবস্থিত। মহানবী (সা.)-এর নামে নামকরণকৃত মসজিদটি স্থাপত্য-শিল্পে অনন্য। বাহারি ফুল, ঝর্ণার দৃশ্য, গ্রিক মার্বেল পাথর ও বিশুদ্ধ স্বর্ণের ব্যবহারে শোভামণ্ডিত।
বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মসজিদ। শিল্প, নান্দনিকতা ও স্থাপত্য-শোভায় সপ্রতিভ। মসজিদটিকে ঘিরে গড়ে ওঠেছে দেশটির আবহমান মুসলিম-ঐতিহ্য।
এপারে দাল হ্রদের কলকল সুর; অন্যপাশে স্থির শ্বেত-শুভ্র আরকের হজরতবাল মসজিদ। দৃশ্যটি ভীষণ দৃষ্টিমধুর ও সুখানন্দের। কাশ্মীরি মুসলিমদের আগ্রহের কমতি নেই। তাদের ধারণা মতে, এখানে প্রিয়নবী (সা.)-এর চুল মোবারক সংরক্ষিত রয়েছে।
বরিশাল শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে। ১৪ একর জমির ওপর বিশাল মসজিদটি নির্মিত। গুঠিয়া মসজিদ নামে পরিচিতি পেলেও মূল নাম 'বাইতুল আমান'।