বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে গ্রামীণফোনের ‘আগামীর চোখে বাংলাদেশ’
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে নিজেদের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল ও অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ‘আগামীর চোখে বাংলাদেশ’ নামক একটি ডিজিটাল অ্যানিমেটেড ভিডিও সিরিজ চালু করতে যাচ্ছে গ্রামীণফোন।
১৫ ডিসেম্বর চালু হতে যাওয়া এ প্ল্যাটফর্মটির উদ্দেশ্য হলো দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে স্বাধীনতার মূল্যবোধ ও তাৎপর্য নিয়ে অনুপ্রাণিত করা। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে দেশের আগামী দিনের পথিকৃৎদের সাহসের উৎস হিসেবে তুলে ধরার প্রত্যয়ে গ্রামীণফোন ১৯৭১ সালে ঘটে যাওয়া সত্য ও অবিস্মরণীয় ঘটনাবলীর ওপর ভিত্তি করে একটি ডিজিটাল গল্পসংগ্রহ তৈরির এবং তা শিশুদের মধ্যে যথাযথভাবে উপস্থাপন করার এই উদ্যোগ নিয়েছে।
এ নিয়ে গ্রামীণফোনের সিএমও মোহাম্মাদ সাজ্জাদ হাসিব বলেন, কি অদ্ভুত সাহসিকতার দৃষ্টান্ত রেখে গিয়েছে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে লুকিয়ে আছে এমন অনেক শিক্ষণীয় বিষয় যা আমাদের নতুন প্রজন্মকে পথ দেখাবে তাদের আগামীর দিন গুলো কে জয় করবার জন্য। ৫০ বছরের এই অর্জনের উপর নির্মাণ হয়ে চলেছে আগামীর বাংলাদেশ। বিজয়ের এই মর্ম কথা আমাদের আগামী প্রজন্মকে অবগত করবার জন্য আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।
অ্যানিমেটেড সিরিজ মুক্তির পাশাপাশি জিপিহাউসে ‘স্বাধীনতার ৫০ বছর’ শিরোনামে এক সুবৃহৎ চিত্রকর্মও উন্মোচন করেছে গ্রামীণফোন। বিশিষ্ট শিল্পী হাশেম খানের চিত্রকর্মটি গ্রামীণফোনে আগত অতিথি ও প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের মধ্যে বিজয় ও স্বাধীনতার চেতনাকে উজ্জীবিত করবে। গ্রামীণফোন বিজয় দিবস উদযাপনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি শিশুদের জন্য একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে যাচ্ছে। ‘হাশেম খান পেইন্টিং কম্পিটিশন উইথ প্রথম আলো’ শীর্ষক প্রতিযোগিতাটি ১২ থেকে ১৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে ৩ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুরা রং তুলিতে তাদের চোখে দেখা বাংলাদেশকে ফুটিয়ে তুলবে।
পিএসডি/আইএসএইচ