বাংলাদেশকে ৫ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
৩১ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) পাল্লেকেল্লেতে টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন সাকিব আল হাসান। আগে ব্যাটিং করতে নেমে ৪২ ওভার ৪ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৬৪ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। জবাবে ৩৯ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় শ্রীলঙ্কা। এই হারে আসরে টিকে থাকার সমীকরণটা বাংলাদেশের জন্য বেশ কঠিন হয়ে গেছে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: শ্রীলঙ্কা- ১৬৫/৫ (৩৯ ওভার), বাংলাদেশ- ১৬৪/১০ (৪২.৪ ওভার)
আসালাঙ্কার ফিফটি
সামারাবিক্রমার পর এবার ফিফটি পেলেন আসালাঙ্কা। মাঝে দ্রুত ২ উইকেট হারালেও শ্রীলঙ্কাকে ভালোভাবেই জয়ের পথে রেখেছে তাঁর ইনিংস।
আবারও সাকিবের ব্রেকথ্রু
আগে টানা দুই ওভার মেইডেন নেওয়ার পর ৩১তম ওভারে এসে উইকেটেরও দেখা পেলেন সাকিব। শেষ বলে সাকিবকে এগিয়ে এসে উড়িয়ে মারতে গিয়ে লাইন মিস করেছেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। আর বল সরাসরি আঘাত হানে স্টাম্পে। তাতে পঞ্চম উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা।
সামারাবিক্রমাকে ফেরালেন মেহেদী
চতুর্থ উইকেট জুটিতে যেভাবে এগোচ্ছিল শ্রীলঙ্কা তাতে মনে হচ্ছিল তারা জয় নিয়েই মাঠ ছাড়বে। অবশেষে সামারাবিক্রমাকে থামাতে পেরেছে বাংলাদেশ। ৩০তম ওভারের প্রথম বলে মেহেদীকে ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে খেলতে গিয়ে লাইন মিস করেছেন সামারাবিক্রমা। মুশফিক যে খুব ভালোভাবে বলটি নিতে পেরেছেন, তা নয়। তবে সময় ছিল যথেষ্ট। স্টাম্প ভাঙতে অসুবিধা হয়নি মুশফিকের। এই মিডল অর্ডার ব্যাটারকে ৫৪ রানে সাজঘরে ফিরিয়ে ৭৮ রানের জুটি ভেঙেছেন মেহেদী।
শ্রীলঙ্কার ১০০, সামারাবিক্রমার ফিফটি
৪৩ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। সে সময়ও ম্যাচে ভারসাম্য ছিল, বলাই যায়। কিন্তু সাদিরা সামারাবিক্রমা ও চারিত আসালাঙ্কার জুটিতে ম্যাচ অনেকটাই ঝুঁকে পড়েছে স্বাগতিকদের দিকে। ১০০ পেরিয়ে গেলেও কাঙ্ক্ষিত চতুর্থ উইকেটের দেখা পাচ্ছে না বাংলাদেশ। এরই মধ্যে ৫৯ বলে ফিফটি তুলে নিয়েছেন সামারাবিক্রমা।
মেন্ডিসকে বোল্ড করলেন সাকিব
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর চতুর্থ উইকেট জুটি জমিয়ে তুলছিলেন কুশল মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমা। তবে মেন্ডিসকে বেশি দূর এগোতে দিলেন না সাকিব। আগের ওভারে মোস্তাফিজকে চার মারলেও সাকিবের আর্ম বলের কোনো জবাব দিতে পারলেন না মেন্ডিস। ইনিংসে দ্বিতীয় শ্রীলঙ্কান হিসেবে বোল্ড হলেন তিনি। তাতে বাংলাদেশকে লড়াইয়ে ভালোভাবেই রাখলেন অধিনায়ক। ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৪ রান তুলে প্রথম পাওয়ার প্লে শেষ করেছে শ্রীলঙ্কা।
নিশাঙ্কাকে ফেরালেন শরিফুল
প্রথম ওভারেই বাউন্ডারি হজম করেছিলেন। মোট ৯ রান দিয়েছিলেন সেই ওভারে। তারপরও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে আবারও শরীফুলেই আস্থা রাখলেন সাকিব। শরিফুল অধিনায়কের সেই আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন উইকেট শিকার করে। রাউন্ড দ্য উইকেট করা ওভারের তৃতীয় বলটি বেরিয়ে যাচ্ছিল পাথুম নিশাঙ্কার কাছ থেকে, তাতে ব্যাট চালিয়েছিলেন তিনি। সামনে ঝুঁকে ভালো ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। চতুর্থ ওভারে দ্বিতীয় উইকেট তুলে কিছুটা হলেও লড়াইয়ে ফিরেছে বাংলাদেশ।
লঙ্কান শিবিরে প্রথম আঘাত হানলেন তাসকিন
ছোট পুঁজি নিয়ে লড়াই করার জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল বোলিংয়ে ভালো শুরু। সেটা এনে দিলেন তাসকিন। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে শরিফুল ইসলাম খানিকটা খরুচে হলেও পরের ওভারে বোলিংয়ে ফিরেই লাগাম টেনে ধরেছেন তাসকিন। ইনিংসের তৃতীয় আর তাসকিনের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলটি ফুলার লেংথে ছিল, সেটি আবার ঢুকছিল ভেতরের দিকে। তাতে লাইন মিস করে গেছেন দিমুথ করুনারত্নে। হয়েছেন বোল্ড। তৃতীয় ওভারে প্রথম আঘাত তাসকিনের, যে ব্রেকথ্রু খুব করে চাওয়া ছিল বাংলাদেশের।
১৬৪ রানেই শেষ বাংলাদেশ
পাতিরানার স্লোয়ার বলে ধোঁকা খেলেন তাসকিন। উইকেটের গতি বাংলাদেশ ব্যাটারদের ইনিংসজুড়েই ভুগিয়েছে, সেখানে টেল-এন্ডার তাসকিন গতির এমন বৈচিত্র সামাল দেবেন—সেটি আশা করা একটু বেশিই হয়ে যায়। পাতিরানা পেয়েছেন তৃতীয় উইকেট। এক বল পরই পেলেন চতুর্থটি। এবার মুস্তাফিজুর রহমান হয়েছেন এলবিডব্লিউ। রিভিউ নিয়েছিলেন, তবে সেটি নেওয়ার জন্যই নেওয়া। কাজেও আসেনি। বাংলাদেশ থেমেছে ১৬৪ রানেই।
সেঞ্চুরি হাতছাড়া করলেন শান্ত
বাকি ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একমাত্র ব্যাতিক্রম ছিলেন শান্ত। এক প্রান্ত আগলে রেখে মাটি কামড়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে তার শেষটা হয়েছে হতাশায়। সাজঘরে ফিরেছেন সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপ নিয়ে। থিকশানার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে শেষ হলো তার ৮৯ রানের ইনিংস। রাউন্ড দ্য উইকেট থেকে করা ক্যারম বলটি ঢুকছিল ভেতরের দিকে, ব্যাট ও প্যাডের মধ্যে থাকা গ্যাপ গলে সেটি ভেঙেছে স্টাম্প। সেঞ্চুরি থেকে ১১ রান দূরেই থামতে হলো এই টপ অর্ডার ব্যাটারকে। অলআউট হওয়ার পথে আরেকটু এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
মেহেদিও 'তাদেরই' দলে
আগের ওভারেই উইকেটকিপার কুশল মেন্ডিস ঠিকঠাক বল নিতে না পারায় স্টাম্পিংয়ের হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন মেহেদী হাসান। কিন্তু পাওয়া জীবন কাজে লাগাতে পারলেন না। পরের ওভারে দুনিথ ভেল্লালাগের আর্ম বল লাইন মিস করে এলবিডব্লিউ হয়েছেন তিনি। রিভিউ নিয়েছিলেন, কিন্তু কাজে আসেনি সেটি। বল ট্র্যাকিং দেখিয়েছে, উইকেটে হতো আম্পায়ার্স কল। ৪১তম ওভারে সপ্তম উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ, সংগ্রহ ১৬২ রান।
ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট মিরাজ
মুশফিকের বিদায়ের পর মেহেদি হাসান মিরাজ-শান্ত জুটিই ছিল বাংলাদেশের শেষ ভরসা। কিন্তু সেই শেষ সম্বলটুকু যেন বিলিয়ে দিলেন দুই ব্যাটার। ৩৭তম ওভারের তৃতীয় বলটি স্কয়ার লেগে খেলে ছিলেন মিরাজ। সেখানে ফিল্ডার থাকায় রান নেওয়ার চেষ্টা করেও দুই-তিন পা এগিয়ে থেমে যান মিরাজ। কিন্তু অপর প্রান্তে থাকা শান্ত নিজেকে সামলাতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত দুই ব্যাটারই এক প্রান্তে ঢুকেছেন।
রাজিতা বল ধরে একটু অপেক্ষা করেন, ইশারায় দুই ব্যাটসম্যানকে ওই প্রান্তে যেতে বলছিলেন লঙ্কান পেসার। মিরাজ শেষ মুহূর্তে নিজ প্রান্তের ক্রিজে ঢোকেন। তবে যেহেতু শান্ত তার আগেই ঢুকে গেছেন ক্রিজে, তাই বেঁচে যান তিনি। ১১ বলে ৫ রান করে মিরাজ বিদায় নেওয়ায় বিপদ বেড়েছে দলের।
বিপদ বাড়িয়ে ফিরলেন মুশফিকও
১২ রানে ব্যাটিং করছিলেন মুশফিক। পাতিরানাকে কাট করতে গিয়ে ঠিকঠাক করতে পারেননি, বল গিয়েছিল উইকেটকিপার কুশল মেন্ডিসের কাছে। মেন্ডিস নিজে অবশ্য তেমন আত্মবিশ্বাসী ছিলেন না, আম্পায়ার পল উইলসনও আবেদনে সাড়া দেননি। তবে আল্ট্রা-এজ দেখিয়েছে, বল লেগেছিল মুশফিকের ব্যাটে। সে যাত্রায় বেঁচে যাওয়া মুশফিক নিজের নামের পাশে যোগ করতে পেরেছেন কেবল আর ১ রান। ৩৩তম ওভারের চতুর্থ বলটি খাটো লেন্থে করেছিলেন পাথিরানা। সেখানে লাফিয়ে উঠে আপার-কাট করতে গিয়ে ঠিকমতো ব্যাটে নিতে পারেননি। নিচের দিকের কানায় লেগে বল চলে যায় সোজা থার্ডম্যানে দাঁড়িয়ে থাকা দিমুথ করুণারত্নের হাতে। তাতে ২২ বলে ১৩ রান করেই থামলেন মুশফিক, পঞ্চম উইকেট বাংলাদেশ হারাল ১২৭ রান তুলতেই।
যে ধাঁধার সমাধান মেলেনি বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের আগে শেষবারের মতো ঝালিয়ে নেওয়ার আদর্শ মঞ্চ চলমান এশিয়া কাপ। বড় স্বপ্ন নিয়ে টুর্নামেন্ট খেলতে নামা বাংলাদেশ নিজেদের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রীতিমতো ধুঁকছে।
ঘুরেফিরে ওপেনিংয়ে সেই চিরচেনা ব্যর্থতা। গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস ওপেন করেছেন তামিম ইকবাল। তবে চোট আর মানসিক অবসাদ দুইয়ে মিলে এবারের এশিয়া কাপে খেলছেন না এই অভিজ্ঞ ওপেনার।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ ওপেনিংয়ে নামেন অভিষিক্ত তানজিদ হাসান তামিম এবং নাঈম শেখ। কেউই আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি।
শান্তর ফিফটি, ফিরলেন হৃদয়
দ্রুত তিন উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেছেন শান্ত-হৃদয়। এই দুই তরুণের ব্যাটে ভর করে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে টাইগার শিবিরে। দলকে টেনে তোলার পথে ৬৬ বলে হাঁফ সেঞ্চুরি পেয়েছেন শান্ত। ২৪তম ওভারের চতুর্থ বলে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। তবে এর এক বল পরই সাজঘরে ফিরেছেন হৃদয়। শানাকার অফ স্টাম্পের বাইরের বল টেনে খেলতে গিয়ে লাইন মিস করেছেন। তাতে বল আঘাত হানে হৃদয়ের প্যাডে। আম্পায়ার শুরুতে আউট না দিলেও রিভিও নেন শানাকা। এতে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে বাধ্য হন আম্পায়ার। শুরু থেকেই মন্থর ব্যাটিং করা হৃদয় শেষ পর্যন্ত সাজঘরে ফিরেছেন ৪১ বলে ২০ রান করে।
ব্যর্থ সাকিব, ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
দুই ওপেনারের দ্রুত বিদায়ের দিনে সাকিবের ব্যাটের দিকে তাকিয়ে ছিল দল। অধিনায়ক শুরুটাও করেছিলেন বাউন্ডারি হাঁকিয়ে। কিন্তু সেটা ধরে রাখতে পারলেন না। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলটি অফ স্টাম্পের বাইরে খাটো লেন্থে করেছিলেন মাথিশা পাথিরানা। সেখানে অযথাই ব্যাট ছোঁয়াতে গিয়ে ক্যাচ তুলেছেন সাকিব। উইকেটের পেছনে সামান্য বাম দিকে সরে এসে বল লুফে নিয়েছেন কুশল মেন্ডিস। সাকিব ফিরেছেন ১১ বলে ৫ রান করে। ৩৬ রান তুলতেই তিন ব্যাটারকে হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ।
উইকেট বিলিয়ে দিলেন নাঈম
ইনিংসের অষ্টম ওভারে প্রথমবার আক্রমণে আসেন ধানাঞ্জয়া ডি সিলভা। আক্রমণে এসেই উইকেটের দেখা পেলেন এই অফ স্পিনার। চতুর্থ বলে উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে গিয়ে বড় শট খেলতে গিয়েছিলেন নাঈম, তবে নিয়ন্ত্রণ ছিল না কোনোই। আউটসাইড-এজে ক্যাচ গেছে শর্ট থার্ডম্যানে। সহজ এই ক্যাচ লুফে নিতে ভুল করেননি পাথুম নিশাঙ্কা। তাতে ২৩ বল খেলে ১৬ রানে ফিরেছেন দলে ফেরা নাঈম।
জীবন পেলেন শান্ত
তামিমের ডাক খেয়ে ফেরা কিছুটা হলেও চাপ বাড়িয়েছে। নাজমুল হোসেন শান্ত আর নাঈম শেখ মিলে সেই চাপ কাটিয়ে স্বস্তি ফেরানোর চেষ্টা করছিলেন। দেখে-শুনে খেলতে থাকা শান্ত পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে রাজিতাকে ফুললেংথে পেয়ে টেনে মারতে গেলেন। কিন্তু টাইমিং ঠিকঠাক করতে না পারায় ক্যাচ উঠেছিল। অধিনায়ক দাসুন শানাকা সামনে ডাইভ দিয়ে ক্যাচের নাগাল পেয়েছিলেন ভালোভাবেই। তবে হাতে রাখতে পারেননি বল। তাতে ব্যাক্তিগত ২ রানে জীবন পেলেন শান্ত।
অভিষেকে ডাক খেলেন তামিম
তামিম ইকবাল না থাকায় সুযোগ পেয়েছিলেন স্কোয়াডে। এরপর লিটনের অনুপস্থিতিতে অভিষেকটাও হয়ে যায় তানজিদ তামিমের। কিন্তু শুরুটা হয়েছে বিষাদময়। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে আক্রমণে আসেন মহেশ থিকশানা। এই রহস্যময় স্পিনারের প্রথম বলটা ব্যাটে খেলতে পারেননি তামিম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটা ছিল তার প্রথম বল। পরের বলটা মিডল স্টাম্পের ওপর ক্যারম করেছিলেন থিকশানা। তাতেই লাইন মিস করেছেন তামিম। বল তার পায়ে আঘাত হানলে আম্পায়ার আঙুল তুলতে খুব একটা সময় নেননি। ফলে ওয়ানডেতে ১৬তম বাংলাদেশি ব্যাটার হিসেবে অভিষেকে ‘ডাক’ মেরেছেন তামিম। ওপেনার হিসেবে যা চতুর্থ। তামিম ছাড়া বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডে অভিষেকে শূন্য রানে আউট হওয়া ওপেনাররা হলেন- নুরুল আবেদীন (১৯৮৬), হারুনুর রশিদ (১৯৮৮), রফিকুল খান (২০০২)।
তামিমের অভিষেক
লিটন দাস ভাইরাল জ্বরের কারণে ছিটকে যাওয়ায় শেষ মুহূর্তে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন এনামুল হক বিজয়। তবে একাদশে সুযোগ মেলেনি তার। তাই অভিষেক হয়েছে তানজিদ হাসান তামিমের। তিন পেসার ও তিন স্পিনার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ।
শ্রীলঙ্কা একাদশ-দাসুন শানাকা (অধিনায়ক), পাথুম নিসাঙ্কা, দিমুথ করুনারত্নে, কুশাল মেন্ডিস (উইকেটকিপার), সাদিরা সামারাবিক্রমা, চারিথ আসালাঙ্কা, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, দুনিথ ওয়েলালাগে, মহেশ থিকশানা, কাসুন রাজিথা ও মাথিশা পাতিরানা।
বাংলাদেশ একাদশ- সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মোহাম্মদ নাঈম, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, শেখ মেহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম ও মোস্তাফিজুর রহমান।
এইচজেএস