মেসি-নেইমারদের না থাকার ম্যাচে পিএসজিকে জেতালেন এমবাপে
আন্তর্জাতিক বিরতি কাটিয়ে ফিরতেই পিএসজির ওপর আবারও ভর করেছিল হারের শঙ্কা। শুরুতে পিছিয়েও গিয়েছিল তারা। তবে দুই গোল দিয়ে শেষ পর্যন্ত জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে পিএসজি। শেষ মুহূর্তে যার একটি করেছেন ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপে। তাতে ঘরের মাঠে অঁজেকে ২-১ গোলে হারিয়েছে মাওরোসিও পচেত্তিনো শিষ্যরা।
ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ বাছাই ম্যাচের ১৮ ঘণ্টা পরই খেলতে নেমেছিল পিএসজি। স্বাভাবিকভাবেই তাই দলে ছিলেন না লিওনেল মেসি-নেইমার জুনিয়র-ডি মারিয়ারা। আন্তর্জাতিক বিরতিতে যাওয়ার আগে তাদের নিয়েই রেনের কাছে হেরেছিল পিএসজি। এবার অবশ্য তাদের ছাড়াই জয় পেয়ে গেছে প্যারিসের দলটি।
বল দখলের লড়াইয়ে একচেটিয়া আধিপত্য দেখিয়েছে পিএসজি। তবে শেষ দিকে লড়াই চলেছে সমান তালে। পুরো ম্যাচে দুইটি শটই লক্ষ্যে রাখতে পেরেছিল পিএসজি। দুটিই গোলে পরিণত করেছে তারা।
ম্যাচের ৩৬ মিনিটে শুরুতে এগিয়ে যায় অঁজে। মাঝমাঠে বল পেয়ে আক্রমণে উঠে তারা। বুফালের বাড়ানো বল বাঁ পায়ের শটে জালে পাঠান ফুলগিনি। এই বল থামানোর কোনো সুযোগই পাননি ডোনারুম্মা। বিরতির আগেই অবশ্য বল জালে পাঠিয়েছিল পিএসজিও। অফসাইডে থেকে হেডে গোল করেছিলেন হেরেরা। তাই সেটি বাতিল হয়ে যায়।
৬৮তম মিনিটে কর্নার পায় পিএসজি। ওই কর্নারে এমবাপের ক্রস বক্সের ভেতর পেয়ে যান পেরেইরা। হেডে সমতা টানেন এই পর্তুগিজ ফুটবলার। ৮৭তম মিনিটে ইকার্দির হেড ডি-বক্সে অঁজির মিডফিল্ডার পিয়ারিক কেপেলা হাত দিয়ে ঠেকালে পেনাল্টিটি পায় পিএসজি। সেখান থেকে গোল করেন এমবাপে। জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে পিএসজি। ১০ ম্যাচে ৯ জয়ে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে লিগ ওয়ানের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে আছে পিএসজি।
এমএইচমেসি-নেইমারদের না থাকার ম্যাচে পিএসজিকে জেতালেন এমবাপে
আন্তর্জাতিক বিরতি কাটিয়ে ফিরতেই পিএসজির ওপর আবারও ভর করেছিল হারের শঙ্কা। শুরুতে পিছিয়েও গিয়েছিল তারা। তবে দুই গোল দিয়ে শেষ পর্যন্ত জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে পিএসজি। শেষ মুহূর্তে যার একটি করেছেন ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপে। তাতে ঘরের মাঠে অঁজেকে ২-১ গোলে হারিয়েছে মাওরোসিও পচেত্তিনো শিষ্যরা।
ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ বাছাই ম্যাচের ১৮ ঘণ্টা পরই খেলতে নেমেছিল পিএসজি। স্বাভাবিকভাবেই তাই দলে ছিলেন না লিওনেল মেসি-নেইমার জুনিয়র-ডি মারিয়ারা। আন্তর্জাতিক বিরতিতে যাওয়ার আগে তাদের নিয়েই রেনের কাছে হেরেছিল পিএসজি। এবার অবশ্য তাদের ছাড়াই জয় পেয়ে গেছে প্যারিসের দলটি।
বল দখলের লড়াইয়ে একচেটিয়া আধিপত্য দেখিয়েছে পিএসজি। তবে শেষ দিকে লড়াই চলেছে সমান তালে। পুরো ম্যাচে দুইটি শটই লক্ষ্যে রাখতে পেরেছিল পিএসজি। দুটিই গোলে পরিণত করেছে তারা।
ম্যাচের ৩৬ মিনিটে শুরুতে এগিয়ে যায় অঁজে। মাঝমাঠে বল পেয়ে আক্রমণে উঠে তারা। বুফালের বাড়ানো বল বাঁ পায়ের শটে জালে পাঠান ফুলগিনি। এই বল থামানোর কোনো সুযোগই পাননি ডোনারুম্মা। বিরতির আগেই অবশ্য বল জালে পাঠিয়েছিল পিএসজিও। অফসাইডে থেকে হেডে গোল করেছিলেন হেরেরা। তাই সেটি বাতিল হয়ে যায়।
৬৮তম মিনিটে কর্নার পায় পিএসজি। ওই কর্নারে এমবাপের ক্রস বক্সের ভেতর পেয়ে যান পেরেইরা। হেডে সমতা টানেন এই পর্তুগিজ ফুটবলার। ৮৭তম মিনিটে ইকার্দির হেড ডি-বক্সে অঁজির মিডফিল্ডার পিয়ারিক কেপেলা হাত দিয়ে ঠেকালে পেনাল্টিটি পায় পিএসজি। সেখান থেকে গোল করেন এমবাপে। জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে পিএসজি। ১০ ম্যাচে ৯ জয়ে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে লিগ ওয়ানের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে আছে পিএসজি।
এমএইচ