সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে শতরানের জুটি, এগুচ্ছে বাংলাদেশ
৯ রানেই ২ উইকেটের পতন। সেখান থেকেই বাংলাদেশের ইনিংস মেরামতের কাজটাক করছিলেন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ এবং সৌম্য সরকার। দুজনেই কিছুটা ধীরগতিতে শুরু করলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটে-বলে সমতা এনেছেন। সাবধানী ব্যাটিংয়ে মিরাজ ও সৌম্য দুজনেই তুলে নিয়েছেন ফিফটি। মিরাজ এই সিরিজে দ্বিতীয়বার পেয়েছেন পঞ্চাশের দেখা। আর সৌম্যর এটি সিরিজে প্রথম ফিফটি।
দুজনে মিলে পার্টনারশিপ করেছেন শতরানের। এই প্রতিবেদন পর্যন্ত ২১ ওভারে বাংলাদশের সংগ্রহ ১২৩ রান। মিরাজ ব্যাট করছেন ৬৩ রানে। আর সৌম্য অপরাজিত আছেন ৫৫ রানে।
সম্প্রতি মিরাজের ব্যাটে রান এলেও প্রশ্নের মুখে পড়েছিলেন ধীরগতির ইনিংসের কারণে। আজ অবশ্য সেই দায় থেকে মুক্ত থাকছেন তিনি। শুরু থেকেই কিছুটা আগ্রাসী ছিলেন। ব্যাটে-বলে তাল মিলিয়ে খেলতে চেয়েছেন। সৌম্য সরকারই বরং খানিক ধীরে চলো নীতিতে এগিয়েছেন। দুজনের মাঝে ফিফটির ল্যান্ডমার্কে পার্থক্য ছিল ১ বলের। মিরাজ ফিফটি পেয়েছেন ১৯.৪ ওভারে। আর সেই ওভারের শেষ বলে অর্ধশতক পূরণ হয় সৌম্য সরকারের।
যদিও বাংলাদেশের ইনিংসের শুরুটা ছিল বেশ ভয়াবহ। ওয়েস্ট-ইন্ডিজের বিপক্ষে মান বাঁচানোর ম্যাচেও বাংলাদেশের টপঅর্ডারে নেমেছিল ধস। স্কোরকার্ডে ৯ রান যোগ হতেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যান তানজিদ তামিম এবং লিটন দাস। আলজারি জোসেফের এক ওভারেই দুজনে ফিরেছিলেন ডাক মেরে।
তৃতীয় ওভারেই জোসেফের করা দ্বিতীয় বলে পুল শট করতে গিয়ে বল ওপরে তুলে রাদারফোর্ডের সহজ ক্যাচে পরিণত হন জুনিয়র তামিম। এক বল বিরতি দিয়েই ফেরেন লিটন কুমার দাস। অনেকটা বাইরের বলে কাট করতে চেয়েছিলেন লিটন। প্রথম ওভারেই সৌম্যর ক্যাচ ফেলে দিলেও এদফায় ব্রেন্ডন কিং ঠিকই বল লুফে নেন।
জেএ