সুপার এইটে বাংলাদেশের ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ে থাকছেন যারা
২০ দলের বিশ্বকাপ এখন নেমে এসেছে ৮ দলে। গ্রুপপর্বের নানা অঘটন আর চমক পেরিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শুরু হচ্ছে সুপার এইটের লড়াই। দীর্ঘ ১৭ বছর পর যেখানে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। আগামী ২১ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টাইগারদের সুপার এইট যাত্রা শুরু হবে।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) গতকাল (মঙ্গলবার) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্বকাপের সুপার এইটের ম্যাচ অফিসিয়ালদের নাম ঘোষণা করেছে।
আজ (বুধবার) থেকে শুরু হবে সুপার এইটের রোমাঞ্চ। দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাচ দিয়ে আট দলের শ্রেষ্ঠত্বের এই লড়াই শুরু হবে। ম্যাচটিতে দায়িত্ব পালন করবেন ক্রিস গাফেনি এবং রিচার্ড কেটেলবরো।
সুপার এইটে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। সেই ম্যাচে ম্যাচ রেফারি হিসেবে দেখা যাবে রিচি রিচার্ডসনকে। অনফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকবেন রিচার্ড ইলিংওর্থ এবং মাইকেল গফ। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে কুমার ধর্মসেনা এবং চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকবেন আদ্রিয়ান হোল্ডস্টোক।
২২ জুন বাংলাদেশের পরবর্তী ম্যাচে প্রতিপক্ষ ভারত। এই ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন মাইকেল গফ এবং আদ্রিয়ান হোল্ডস্টোক। ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে দেখা যাবে রঞ্জন মাদুগালেকে। এ ছাড়া তৃতীয় আম্পায়ার ল্যাংটন রাসের এবং চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন রিচার্ড কেটেলবরো।
২৪ জুন আফগানিস্তানের বিপক্ষে সুপার এইট পর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। ম্যাচ রেফারি হিসেবে এই ম্যাচে দেখা যাবে রিচি রিচার্ডসনকে। অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন ল্যাংটন রাসের এবং নিতিন মেনন। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন আদ্রিয়ান হোল্ডস্টোক এবং চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে দেখা যাবে আহসান রাজাকে।
আরও পড়ুন
এ ছাড়া সুপার এইটের তিন ম্যাচে পরিচালনায় থাকছেন বাংলাদেশের আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহিদ সৈকত। ২১ জুন দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের মধ্যে বহুল প্রত্যাশিত লড়াইয়ে মাঠের আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন বিশ্বকাপে বাংলাদেশের এই একমাত্র প্রতিনিধি। এর আগে ১৯ জুন ইংল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচে তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন তিনি। এ ছাড়া ২৩ জুন দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের ম্যাচেও সৈকতকে চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে রেখেছে আইসিসি।
জেএ/এএইচএস