সাডেন ডেথেও ছিল নাটকীয়তা
নির্ধারিত সময়ে খেলা ছিল ১-১। টুর্নামেন্টের বাইলজ অনুযায়ী খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। দুই দলই পাঁচটি শটে গোল করে। এরপর খেলা গড়ায় সাডেন ডেথে। দুই দলই টানা কয়েকটি গোলের পর ভারতের হীনা আক্তারের শট বাংলাদেশের গোলরক্ষক স্বর্ণা রানী সেভ করেন। বাংলাদেশ জয়ের উল্লাস করে। রেফারি সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ দলকে ডাকেন।
গোলরক্ষক শট নেয়ার আগে এগিয়ে ছিল। তাই রেফারি পুনরায় শট নিতে বলেন। বাংলাদেশ এটা মানতে বাধ্য হয়। হীনা ফিরতি শটে গোল করে ম্যাচে সমতা আনে৷
১০-১০ স্কোরলাইন হলে রেফারি খানিকটা দ্বিধান্বিত হয়। এরপর দুই দলের গোলরক্ষককে শট নিতে বলেন। দুই দলের গোলরক্ষক গোল করলে ১১-১১ হয়। এরপরই ম্যাচের দৃশ্যপটে ম্যাচ কমিশনার। সে সাডেন ডেথ না চালিয়ে টস করে। যেখানে বাংলাদেশ হারের পর সিদ্ধান্ত মেনে নেয়নি।
বাংলাদেশ সাফের অফিসিয়াল নিয়মের কথা তুলে ধরে ম্যাচ কমিশনারের কাছে। তাতে সিদ্ধান্ত বদলান কমিশনার।টুর্নামেন্টের বাইলজ অনুযায়ী সাডেন ডেথ চলবে। তাই শ্রীলঙ্কার ম্যাচ কমিশনার ডি সিলভা ডিলান সাফ ও অন্যদের সাথে আলোচনার পর পুনরায় সাডেন ডেথের কথা বলেন। এতে ভারত আপত্তি জানায়।
ভারত সেই প্রতিবাদ জানিয়ে মাঠ ছাড়ে। রেফারি ৩০ মিনিট অপেক্ষা করছে। বাইলজ অনুযায়ী এখন ভারত মাঠে না ফিরলে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কথা।
এজেড/এইচজেএস