জোহানেসবার্গের পন্টিংয়ের চরিত্রে আহমেদাবাদের হেড
বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনালে শতক হাকানোর ঘটনা মাত্র সাতটি। এর মধ্যে ছয় সেঞ্চুরিম্যানই দলকে চ্যাম্পিয়ন করিয়েছেন। একমাত্র লঙ্কান মাহেলা জয়াবর্ধনেই পরাজিত দলে ছিলেন।
আজ সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বকাপ ফাইনালে সেঞ্চুরি করেছেন ট্রাভিস হেড। সাত সেঞ্চুরিয়ানের মধ্যে তিন জনই অজি। ২০০৩ বিশ্বকাপে রিকি পন্টিং এবং ২০০৭ বিশ্বকাপে অ্যাডাম গিলক্রিস্ট সেঞ্চুরি করেছিলেন।
২০০৩ বিশ্বকাপে জোহানেসবার্গে রিকি পন্টিং ১৪০ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন। ভারতকে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার টানা বিশ্বকাপ জয়ে সেদিন বড় অবদান ছিল তার। দুই দশক পর আবার ফাইনালে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া। এবার পন্টিংয়ের ভূমিকায় হেড।
২০১১ সালে বিশ্বকাপের যৌথ আয়োজক ছিল ভারত। সেই বার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল ভারতের মুম্বাইয়ে। ঐ ম্যাচে মাহেলা জয়াবর্ধনে ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন। কিন্তু সেটাও দলকে জেতানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না। লঙ্কানদের করা পৌনে তিনশ রান তাড়া করে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ ঘরে তুলেছিল ভারত।
ফাইনালে সেঞ্চুরি-
ব্যাটার | রান | সাল | প্রতিপক্ষ |
ক্লাইভ লয়েড | ১০২* | ১৯৭৫ | অস্ট্রেলিয়া |
ভিভ রিচার্ডস | ১৩৮* | ১৯৭৯ | ইংল্যান্ড |
ডি সিলভা | ১০৭* | ২০০৬ | অস্ট্রেলিয়া |
রিকি পন্টিং | ১৮০ | ২০০৩ | ভারত |
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট | ১৪৯ | ২০০৭ | শ্রীলঙ্কা |
মাহেলা জয়াবর্ধনে | ১০৩ | ২০১১ | ভারত |
ট্রাভিস হেড | ১৩১ | ২০২৩ | ভারত |
এজেড/এইচজেএস