রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
প্রথম আলো
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অঙ্গরাজ্যেই ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
‘ট্রাম্পের পদত্যাগ চাই’, ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’, ‘আমাদের কোনো রাজা নেই’—শনিবার এমন স্লোগানে দিনভর উত্তাল ছিল যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে দেশটির ৫০ অঙ্গরাজ্যের সব কটিতে বিক্ষোভ করেছেন লাখ লাখ মানুষ। ইউরোপের কয়েকটি দেশেও রাজপথে নেমেছেন বিক্ষোভকারীরা। ট্রাম্পের নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতা হরণ করছেন।
দেশব্যাপী এ বিক্ষোভের নাম দেওয়া হয়েছে ‘হ্যান্ডস অফ’। অধিকারকর্মীদের প্রায় দেড় শ গোষ্ঠী এ বিক্ষোভে অংশ নেয়। ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক, টেক্সাস, ফ্লোরিডা, কলোরাডো, মিনেসোটা, ক্যারোলাইনা, ডেলাওয়ারসহ সব অঙ্গরাজ্যের প্রধান শহরগুলোয় ১ হাজার ৪০০টির বেশি বিক্ষোভ-সমাবেশের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভে যোগ দেওয়া ‘ইনডিভিজিবল’ নামের একটি সংগঠনের তথ্যমতে, শনিবারের বিক্ষোভে যোগ দিতে প্রায় ছয় লাখ মানুষ সই করেন।
বণিক বার্তা
ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে অংশীদার খুঁজছেন পলাতক আওয়ামী লীগ নেতারা
দেশের শিল্প উৎপাদন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্রগুলোর একটি নারায়ণগঞ্জ। গত দেড় দশকে রাজধানী ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলাটির রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হয়েছে ওসমান পরিবারের হাতে। এ পরিবারের প্রভাবশালী দুই সদস্য শামীম ওসমান ও সেলিম ওসমানের রয়েছে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ। গার্মেন্টস, শিপিং, পরিবহন, আবাসনসহ বিভিন্ন খাতে ব্যবসা রয়েছে তাদের। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগেই দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান ওসমান পরিবারের প্রভাবশালীরা। এখন বিদেশে বসে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য অংশীদার খুঁজছেন তারা।
দেশ রূপান্তর
টাকা নিয়েও গবেষণা করেননি ১৬ গবেষক
করোনাভাইরাসের ওপর গবেষণার জন্য ২০২০ সালের আগস্টে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের (বিএমইউ) ১৬ জন গবেষক ৩৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা নিয়েছিলেন। কিন্তু টাকা নিয়েও তারা গবেষণা করেননি। তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার সুপারিশ করা হয়েছে। বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের রিপোর্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের ওপর আইআরবির প্রকল্পগুলোতে গবেষণা প্রকল্প প্রদানসংক্রান্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ‘দ্য রিসার্চ প্রপোজাল অন করোনাভাইরাস ফর রিসার্চ গ্র্যান্ট ২০১৯-২০’-এর আওতায় করোনাবিষয়ক ১৬টি গবেষণার জন্য ১৬ জন গবেষককে ২০২০ সালের ১৬ আগস্ট ৬০ শতাংশ অগ্রিম হিসেবে ৩৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা দেওয়া হয়। ২০ মাস পার হলেও গৃহীত আগাম টাকার সমন্বয় করে পরবর্তী কিস্তি গ্রহণ করা হয়নি এবং গৃহীত আগাম টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের কার্যক্রমের ওপর পরিচালিত নিরীক্ষায় এ ঘটনা ধরা পড়ে। পরে অডিট টিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বিষয়টির মীমাংসার জন্য চিঠি দেয়। ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বিশ^বিদ্যালয় জানায় যে, ওইসব অর্থের সমন্বয় করা হয়েছে। কিন্তু সমন্বয়ের কোনো নথি না থাকায় অডিট টিম বিষয়টি জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের জন্য গত বছর ৩ জুলাই সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠায়। অডিট রিপোর্ট রাষ্ট্রপতির কার্যালয়েও পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন
কালের কণ্ঠ
পাচারের টাকায় বিদেশে লোটাসের বিলাসী জীবন
দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজিয়ে দেশে-বিদেশে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল। মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির নামে এক হাজার ১২৮ কোটি ৬১ লাখ ৫০ হাজার টাকা লোপাট ও পাচারের হোতা ছিলেন সাবেক এই অর্থমন্ত্রী। এ ছাড়া তিনি পরিবারের সদস্যদের যোগসাজশে এক হাজার ১৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংও (অর্থ হস্তান্তর, রূপান্তর, স্থানান্তর) করেছেন। সব মিলিয়ে ক্ষমতায় থাকাকালে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত ছিলেন তিনি।
আজকের পত্রিকা
রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি
বিদেশে ভালো কাজের লোভ দেখিয়ে বাংলাদেশের তরুণদের এবার ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রাশিয়ার ভাড়াটে যোদ্ধা বানাচ্ছে মানব পাচারকারীরা। জনপ্রতি মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে তাঁদের সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ হয়ে নেওয়া হচ্ছে রাশিয়ায়। সেখানে জোর করে চুক্তিনামায় সই করিয়ে যোদ্ধা হিসেবে পাঠানো হচ্ছে যুদ্ধে। এ পর্যন্ত অন্তত ১০০ তরুণ এভাবে দেশটিতে গেছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজন নিহত ও বেশ কয়েকজনের আহত হওয়ার খবরও এসেছে।
বিষয়টি নজরে আসার পর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ আন্তর্জাতিক তিন বিমানবন্দরেই নজরদারি বাড়ানো হয়। কিন্তু এরপরও সোনার হরিণ ধরার স্বপ্নে বিভোর তরুণদের যুদ্ধের ফাঁদে পড়া ঠেকানো যাচ্ছে না। গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত রাশিয়াগামী সন্দেহে ১১ তরুণকে ঢাকার বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সমকাল
ওষুধ ও সেবা মিলছে না, শিশু-মাতৃমৃত্যুর ঝুঁকি
অর্থ সংকটের কারণে দেশে ৪ হাজার ৫৬২টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রে সেবা কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। ১০ মাস ধরে অনেক কেন্দ্রে বিনামূল্যের ওষুধ মিলছে না। বন্ধ আছে সন্তান প্রসবের আগে জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষাও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মা ও শিশুমৃত্যুর হার কমাতে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রেগুলো প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এসব কেন্দ্রে বেশির ভাগ নিম্ন আয়ের মানুষ সেবা নেন। বর্তমান সংকট চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার বৃদ্ধির ঝুঁকি তৈরি করেছে।
বণিক বার্তা
শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার বাড়াচ্ছে কিশোরী মা
কয়েক বছরের ধারাবাহিক অগ্রগতির পর গত দুই বছরে বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যু উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে শিশুমৃত্যুর হারও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাতৃ ও শিশুমৃত্যুর বড় কারণ বাল্য ও কিশোরী বিয়ে। অল্প বয়সে বিয়ে ও গর্ভধারণের কারণে সন্তান প্রসব করার সময় রক্তক্ষরণ বেশি হয়, যে কারণে তাদের মৃত্যুর হার বেশি। এছাড়া কিশোরী মায়েদের বিভিন্ন সমস্যার প্রভাব শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও পড়ে। ফলে শিশুর মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে বেশি।
মানবজমিন
স্বস্তির ঈদযাত্রায় দুর্ঘটনার ক্ষত
এবারের ঈদযাত্রা অনেকটা স্বস্তির হলেও সঙ্গী হয়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। অন্যান্য বছরের মতো এবারের ঈদযাত্রায় অসংখ্য সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। শুধু দুর্ঘটনা নয় মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। ঈদের আগে-পরে মিলিয়ে গত ২৪শে মার্চ থেকে ৪ঠা এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে ২১৫টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে যাত্রী কল্যাণ সমিতির প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে। এতে নিহত হয়েছেন ২৩৯ জন এবং আহতের সংখ্যা ৫১৬ জন। তবে এই সংস্থাটি বলছে, পূর্ণাঙ্গ হিসাব পাওয়া গেলে সংখ্যা আরও বেশি হবে। আরেকটি জরিপ বলছে, ঈদের ছুটির চারদিনে দেশের ১০টি বড় সরকারি হাসপাতালে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে যারা চিকিৎসা নিয়েছেন, তাদের ৩২ দশমিক ১০ শতাংশ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় আহত হয়েছেন।
কালের কণ্ঠ
দেশের ৬৮টি কারাগারে ৭০ হাজারের বেশি বন্দি রয়েছেন। তবে এই বন্দিদের জন্য সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা দিতে ডাক্তার রয়েছেন মাত্র দুজন। এই ডাক্তাররা দুটি কারাগারে দায়িত্ব পালন করছেন। বাকি ৬৬টি কারাগারে কোনো চিকিৎসক নেই।
কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মন্ত্রী-এমপিসহ শতাধিক ভিআইপি বন্দি রয়েছেন। এই কারাগারে বন্দির সংখ্যা আট হাজারের বেশি। এত বিপুলসংখ্যক বন্দির জন্য কারাগারটিতে সার্বক্ষণিক কোনো ডাক্তার নেই। কারা হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা চলছে ফার্মাসিস্ট ও নার্সদের দিয়ে।
কালবেলা
শেখ পরিবারের বন্দনার ১১ হাজার বই কেনা হয় এক বছরেই
২০১৮ সালের বিতর্কিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিট পেয়ে কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন জাকির হোসেন। পরে তিনি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। মাদক কারবার, অবৈধ দখল, নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যের কারণে সারা বছর বিতর্কে থাকা সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে একটি বই লিখেছেন।
বইটির নাম দিয়েছেন ‘ছোটদের বঙ্গবন্ধু’। সরকারি অনুদানের টাকায় মাত্র ১১১ পৃষ্ঠার ছোট্ট বইটি সরকারি প্রতিষ্ঠান গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর ২০২০ সালে ক্রয় করে ৪৮০ টাকা দরে। সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি পাঠাগারে সরবরাহ করা হয় জাকির হোসেনের লেখা নিম্নমানের বইটি। এমনকি জাকির হোসেন তার মন্ত্রণালয়ের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদেরও তার লেখা বই কিনতে বাধ্য করেছিলেন। সেই জাকির হোসেন এখন দুদকের মামলায় কারাগারে।
যুগান্তর
স্বাস্থ্য খাতের আস্থাহীনতায় বিদেশমুখী রোগী
দিন যত যাচ্ছে দেশের স্বাস্থ্য খাতের অবকাঠামো তত সমৃদ্ধ হচ্ছে। এ খাতে বেড়ে চলছে সরকারি বরাদ্দ ও বেসরকারি বিনিয়োগ। জটিল রোগের চিকিৎসাও কমবেশি শুরু হয়েছে। এরপরও বিদেশমুখী রোগীর স্রোত ঠেকানো যাচ্ছে না। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য কভারেজের মাধ্যমে সবার স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ লক্ষ্য পূরণে স্বাস্থ্য খাতসংশ্লিষ্টরা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবতা ভিন্ন। দেশের চিকিৎসাসেবা রোগীদের আস্থা অর্জন করতে পারছে না। নানা অন্তরায় ও সংকটে প্রতিবছর অসংখ্য রোগী চিকিৎসা নিতে বিদেশমুখী হচ্ছেন। মূলত আস্থাহীনতার কারণেই এ খাতের নীতিনির্ধারকরাও চিকিৎসার জন্য বাইরে যাচ্ছেন।
প্রথম আলো
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের এক স্টেশনেই ব্যয় কমছে সাড়ে ১৪ কোটি টাকা
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় নির্মাণাধীন এক স্টেশনেই ব্যয় কমছে প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা। এ জন্য স্টেশন ভবনের রং, টাইলস, কমোডসহ কিছু পণ্যের ধরন পরিবর্তন করা হবে। আর শীতাতপ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা (এসি) বাদ দিয়ে লাগানো হবে বৈদ্যুতিক পাখা। ঠিকাদারের সঙ্গে দর-কষাকষি করেও কিছু ব্যয় কমানো হয়েছে।
এই ব্যয় কমছে ফরিদপুরের ভাঙ্গা জংশন স্টেশন নির্মাণে। রেলওয়ে সূত্র জানায়, ঢাকা-যশোর রেলপথের এই স্টেশন নির্মাণে শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৫৩ কোটি টাকা। এরই মধ্যে ৯০ শতাংশের মতো কাজও শেষ হয়েছে। তবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে ব্যয় কমানোর জন্য প্রকল্প কর্তৃপক্ষকে চাপ দেওয়ায় শেষ মুহূর্তে সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয় কমানোর প্রাক্কলন করা হয়েছে।
এছাড়া গণহত্যা চলছেই / গাজায় খাবার নেই, আশ্রয় নেই ওষুধও নেই; বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ড / ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণের টাকা বণ্টনে নয়ছয়; আওয়ামীপন্থি ৬১ আইনজীবী কারাগারে, ১৯ জনের জামিন; দুদকের সাবেক শুভেচ্ছাদূত সাকিব হতে পারেন দুর্নীতি মামলার আসামি—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।