হাসিনা সরকারের সম্মতিতেই হত্যাকাণ্ড
প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের পদত্যাগের দাবিতে রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) সামনে বিক্ষোভ করছেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহত ব্যক্তিরা। আজ বুধবার রাত সাড়ে ১১টার সময়ও পঙ্গু হাসপাতালের সামনের রাস্তায় বসে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন তাঁরা।
এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—
প্রথম আলো
এখনো বিক্ষোভ করছেন আহত ব্যক্তিরা, দিচ্ছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে স্লোগান
জুলাই–আগস্ট আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের দেখতে আজ সকালে পঙ্গু হাসপাতালে যান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কয়েকজন আহত ব্যক্তির খোঁজখবর নিয়ে হাসপাতালের পরিচালক ও চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক করে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় হাসপাতাল ভবনের সামনে তিনি চিকিৎসাধীন আহত ব্যক্তিদের ক্ষোভের মুখে পড়েন। উপদেষ্টা সবার সঙ্গে দেখা করেননি অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেন আহত ব্যক্তিরা।
টিবিএস
এস আলমের সঙ্গে আর ব্যবসায়ে আগ্রহী নয় ব্যাংকগুলো, বন্ধ হয়ে গেছে তেল-চিনি কারখানা
বিভিন্ন ব্যাংক কঠোর অবস্থান নেওয়ায় একসময়ের প্রভাবশালী কিন্তু বর্তমানে বিতর্কিত চট্টগ্রামভিত্তিক এস আলম গ্রুপ এখন তাদের কারখানাগুলো সচল রাখতে হিমশিম খাচ্ছে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাতের একসময়ের শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব ও এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ অতীতে ৭টি ব্যাংকের ওপর প্রভাব রেখেছিলেন। শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনকালে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এক লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগ ওঠে।
এস আলম গ্রুপের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এটি প্রায় দুই ডজন কোম্পানির মালিক, যার মোট সম্পদের মূল্য আনুমানিক দেড় লাখ কোটি টাকা। গ্রুপটি চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অসংখ্য কারখানা পরিচালনা করে।
কালের কণ্ঠ
মাদরাসায় কী পড়াচ্ছে জানি না : বিধান রঞ্জন
কওমি মাদরাসার পাঠ্যক্রম সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। তিনি বলেছেন, ‘মাদরাসাগুলোতে তারা যে পাঠ্যক্রম পড়াচ্ছে বা কী করছে তা কিন্তু সরকার হিসেবে আমাদের তত্ত্বাবধানে নয়। আমরা ঠিক জানি না তারা কী পড়াচ্ছে। সে ক্ষেত্রে আমাদের নিয়ন্ত্রণও নেই অনেক ক্ষেত্রে।
গতকাল রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে নেপ ও ইইউর গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
বণিক বার্তা
হারানো অর্থনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি পুনর্গঠন করছে জামায়াতে ইসলামী
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর এক সময়ের অন্যতম শীর্ষ নেতা মীর কাসেম আলীর হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সিনা ট্রাস্ট, দিগন্ত মিডিয়া, কেয়ারি লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। দলটির অন্য নেতারাও এমন অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। শিক্ষা খাতে ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রাম, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলায় প্রধানতম ভূমিকা রেখেছিলেন দলটির নেতারা। এক সময় এসব প্রতিষ্ঠানকে বিবেচনা করা হতো দলটির অর্থনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক শক্তির নিদর্শন হিসেবে। কিন্তু ২০১২ সালে মীর কাসেম আলীসহ দলটির আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে আটক ও পরে আদালতের রায়ে তাদের অনেকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর থেকে পরিস্থিতিতে পরিবর্তন আসতে থাকে। গত এক যুগে ইসলামী ব্যাংকসহ গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ হারান জামায়াত নেতারা।
কালের কণ্ঠ
তদন্ত হচ্ছে তিন নির্বাচনের অনিয়ম
হাসিনা সরকারের আমলে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের অনিয়ম তদন্ত করবে সরকার। রাতের ভোট ও ভোট ডাকাতির নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা মাঠ প্রশাসনের বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) ভূমিকা তদন্ত করা হবে।
একইভাবে পুলিশের মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সুপার, থানার ওসিদের দায়িত্ব পালন এবং তাঁদের ভূমিকারও চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হবে। সরকারি কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাতের ভোট ও ভোট কারচুপির সংশ্লিষ্টতা মিললে বাধ্যতামূলক অবসরসহ কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যুগান্তর
আড়াই বছরে ১০০ বগির একটিও পুনর্বাসন হয়নি
বাংলাদেশ রেলওয়ের বগি সংস্কার প্রকল্পে বেহাল অবস্থা বিরাজ করছে। এ বিষয়ে প্রকল্প গ্রহণ করেও সময়মতো শেষ করতে পারছে না। শুধু সময় আর অর্থ বাড়িয়ে দেশের ক্ষতি ডেকে আনা হয়। এরকম একটি প্রকল্পের নাম ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জন্য ৫০টি বিজি এবং ৫০টি এমজি যাত্রীবাহী ক্যারেজ পুনর্বাসন।’ এখানে মোট ১০০টি যাত্রীবাহী বগি সংস্কার করার কথা। কিন্তু প্রকল্প গ্রহণ করার পর সময় চলে গেছে প্রায় আড়াই বছর। কিন্তু সংস্কারে ব্যয় হয়েছে সামান্যই। যার আর্থিক অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ১৯ শতাংশ। পাশাপাশি ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ৭ শতাংশ। এর ফলে কার্যত একটি বগিও পুনর্বাসন হয়নি।
আরও পড়ুন
কালের কণ্ঠ
হাসিনা সরকারের সম্মতিতেই হত্যাকাণ্ড
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের দুই বছর আগে থেকেই এর পরিকল্পনা হয়। দেশের ইতিহাসে নৃশংসতম ঘটনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ২০০৭ সালেই বিপথগামী বিডিআর সদস্যরা ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার আগে বেশ কয়েকবার তাপসের সঙ্গে তাঁদের বৈঠক হয়। সর্বশেষ ২০০৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক বিডিআর সদস্য তোরাব আলীর বাড়িতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তাপস বিডিআর ডিজি (মহাপরিচালক) ও তাঁর স্ত্রীকে হত্যার পরিকল্পনা অনুুমোদন করেন।
ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে শেখ সেলিমের সঙ্গেও ১০-১২ জন বিডিআর সদস্য দেখা করেন। বিপথগামী বিডিআর সদস্যদের জানানো হয়েছিল, ওই হত্যাকাণ্ড সংঘটনে শেখ হাসিনা সরকারের সম্মতি আছে। সে সময় পিলখানাজুড়ে জয় বাংলা স্লোগান শোনা গেছে।
বাংলাদেশ প্রতিদিন
বানান বিভ্রাটে ব্যাপক ভোগান্তি
ভুক্তভোগীরা বলছেন, ঠিকানা জটিলতায় জন্মনিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), পাসপোর্ট, বিভিন্ন সার্টিফিকেট, জমি রেজিস্ট্রেশন, বিদেশে উচ্চশিক্ষাসহ নানা কাজে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এখন এ ধরনের প্রতিটা কাজে ইংরেজিতে ঠিকানা দরকার পড়ছে। স্কুলে ভর্তিতে জন্মনিবন্ধন লাগছে। সেখানে ঠিকানার ইংরেজি বানান লাগে। পাসপোর্ট করতে এনআইডি বা জন্মনিবন্ধন লাগছে। সেখানেও ইংরেজিতে ঠিকানা লাগে। অথচ এনআইডিতে ইংরেজিতে ঠিকানা নেই। এদিকে কোনো এলাকার নামের সঠিক বানান কোনটি তা ঠিক করতে পারছে না সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো। এসব অফিসের কর্মচারীরা নিজের মর্জিমাফিক ঠিকানার ইংরেজি বানান লিখে দিচ্ছেন। অনেক সময় ফরম পূরণ করে দিলেও কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়ার সময় সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীরা ভুল করছেন। পরে সেটা সংশোধন করতে হয়রানি হচ্ছে। এ ছাড়া ঠিকানা সংশোধনেও বিপত্তিতে পড়তে হচ্ছে জানিয়ে কেউ কেউ বলেন, ৪০-৫০ বছর আগে হোল্ডিং নম্বর দেওয়ার সময় একটা ঠিকানা দেওয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী হয়েছে বিদ্যুৎ বা অন্যান্য ইউটিলিটির বিল। পরে যখন দেখা গেল ঠিকানাটা ভুল, তখন সংশোধন করতে গেলে হচ্ছে না। কারণ সংশোধনের সময় ইউটিলিটি বিলের কপি দিতে হয়। মিল না থাকলে সংশোধন হয় না।
দেশ রূপান্তর
৩৫ হাজার কোটি টাকায় বাঁচবে কেপিএম
১৯৫৩ সালে ৬৮ একর জায়গার ওপর কারখানা এবং ৪৩১ একর আবাসিক জায়গা নিয়ে উপমহাদেশের বৃহত্তম কাগজ কল হিসেবে যাত্রা শুরু করে কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম)। উৎপাদনে যাওয়ার পর একসময় দেশের সরকারি চাহিদার ৭০ ভাগ কাগজের সরবরাহ আসতে শুরু করে এই কারখানা থেকে। কিন্তু কালক্রমে সক্ষমতা হারায় বার্ষিক ৩০ হাজার টন কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানটি। একে একে বন্ধ হয়েছে কারখানার প্রায় সব কটি বিভাগ। একসময়ে শ্রমিক-কর্মচারীদের কর্মচাঞ্চল্যে ভরপুর কেপিএম এখন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। সম্প্রতি মৃতপ্রায় এই কারখানাটিকে ফের পুরোপুরি উৎপাদন উপযোগী করতে কেপিএম কর্র্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) উদ্যোগ নিয়েছেন। এজন্য দরকার হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংস্কারের পর এই কারখানা থেকে বছরে এক লাখ টন কাগজ পাওয়া সম্ভব হবে। এতে করে একদিকে যেমন আমদানিব্যয় সাশ্রয় হবে, তেমনি বাড়বে কর্মসংস্থান।
বাংলাদেশ প্রতিদিন
তিন মাস পেরোতেই চতুর্মুখী চাপে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে নির্বাচনের চাপ, উপদেষ্টা পরিষদে ও বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন নতুন নিয়োগ নিয়ে সমমনাদের তীব্র সমালোচনা, বিভিন্ন মহল থেকে নতুন উপদেষ্টা হওয়ার আগ্রহ, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, দাবিদাওয়া নিয়ে অসন্তোষ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানান সমালোচনায় ক্রমেই চাপ বাড়ছে সরকারের ওপর। এসব ক্ষোভ-অসন্তোষ সামাল দিতে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
দেশ রূপান্তর
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে নজিরবিহীন তা-ব চালিয়েছে পুলিশ। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে সাধারণ ছাত্র ও নিরীহ লোকজনকে। যেসব পুলিশ সদস্য গুলি চালানো, টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও ক্ল্যাশ গ্রেনেড ছুড়েছেন তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। এ সংখ্যা এখন পর্যন্ত ১৭১৭।
পাশাপাশি নির্দেশদাতা হিসেবে ১১০ জন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে সারা দেশে ৫৭ হাজার ৬১৩ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রের গুলি ব্যবহার করা হয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র দেশ রূপান্তরকে এসব তথ্য জানিয়েছে।
কালবেলা
শুধু একটি ওষুধ নয়, এসিআইয়ের চুলকানি বা খোস-পাঁচড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত টেট্রাসল ২৫ শতাংশ সল্যুসনের ৩০ এমএল বোতলের দাম ছিল ৬৮ টাকা, যা বেড়ে এখন হয়েছে ১২৫ টাকা। দাম বেড়েছে ৮৩ দশমিক ৮২ শতাংশ। ইনসেপ্টার অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের জন্য ব্যবহৃত উইন্ডেল গ্লাস রেস্পিরেটর সল্যুসনের তিন এমএলের বোতলের দাম ২০ টাকা থেকে বেড়ে ২৫ টাকা হয়েছে। দাম বেড়েছে ২৫ শতাংশ। একই কোম্পানির অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের জন্য ব্যবহৃত বুটিকট নেবুলাইজার সাসপেনশন বুডেসোনাইড দুই এমএলের দাম ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা হয়েছে। দাম বেড়েছে ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
সমকাল
ব্যাংকের আমানত তুলে সরকারকে ঋণ
উচ্চ সুদ পেতে ব্যাংক থেকে আমানত তুলে সরকারি বিল ও বন্ডে খাটাচ্ছেন অনেকে। ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সবাই এখন শূন্য ঝুঁকির এ খাতে বিনিয়োগ করছেন। ব্যাংকগুলোও গ্রাহককে দেওয়ার চেয়ে সরকারকে ঋণ দিতে উৎসাহ দেখাচ্ছে।
এতে ব্যবসা-বাণিজ্যের ঋণের খরচ যেমন বাড়ছে, ঋণ পাওয়াও অনেক কঠিন হচ্ছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির এই সময়ে বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হয়ে কর্মসংস্থান হচ্ছে কম। অন্যদিকে, সরকারের ঋণের সুদ খরচও অনেক বাড়ছে। সংকট মেটাতে এক ব্যাংক আরেক ব্যাংকে কিংবা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নিয়মিত ধরনা দিচ্ছে।
কালবেলা
ভিন্ন মতাবলম্বীদের সুরক্ষা নিশ্চিতে বাংলাদেশকে আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশে ভিন্ন মতাবলম্বী ও বিরোধীদলসহ সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার সমুন্নত রাখার পাশাপাশি সুরক্ষার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ আহ্বান জানান যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল। এদিকে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে গত রোববার আওয়ামী লীগের অংশ ভেবে কিছু ব্যক্তির ওপর হামলার ঘটনায় বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ও নিরপেক্ষভাবে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনটি মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানায়। বিবৃতিতে ওই ঘটনায় দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনারও আহ্বান জানানো হয়।
এছাড়া ভোলার সাবেক এমপি মুকুল গ্রেপ্তার; গর্ভের শিশুও আক্রান্ত হচ্ছে ডায়াবেটিসে; ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিষপানে মা ও দুই শিশুর মৃত্যু; ট্রাম্পের কাছে শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের অপেক্ষায় বাইডেন; পূর্বাচলে মিলল সাত টুকরা মরদেহ—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।