জগলুলের জাদুর তেল!
প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
সরকারি কর্মচারীদের যেকোনো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের চিঠি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তাতে নয়টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় চায়, সরকারি কর্মচারীরা যেকোনো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে যাতে নয়টি নির্দেশনা মেনে চলেন।
এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—
প্রথম আলো
যেকোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হলে সরকারি কর্মচারীদের মানতে হবে ৯ নির্দেশনা
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় চায়, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে যেসব দিবস বাতিল ঘোষণা করেছে, সেসব দিবসের আগের বছরগুলোর সব স্মারক, ক্রেস্ট, ছবি সব অফিস থেকে অপসারণ করতে হবে।
গত ২৮ অক্টোবর সচিবদের উদ্দেশে পাঠানো চিঠিতে জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান বলেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় সরকারি কর্মচারীদের অধিকতর সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। সম্প্রতি মাঠপর্যায়ের কিছু অফিসের কর্মকাণ্ডের সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। নির্দেশনায় সচিবসহ দপ্তর-সংস্থার প্রধান এবং মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে কয়েকটি বিষয়ে খোঁজ নিতে বলা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সচিবদের আওতায় যেসব দপ্তর ও সংস্থা রয়েছে এবং মাঠপর্যায়ের অফিসে চিঠির মাধ্যমে নির্দেশনা জারি করতে সচিবদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সমকাল
ভুয়া রপ্তানি দেখিয়ে ৩০৮১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
রপ্তানির জন্য বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয় কাঁচামাল। নিয়ম অনুযায়ী, যে পরিমাণ রপ্তানি হবে, কাঁচামাল আমদানি তার চেয়ে কম হওয়ার কথা। তবে প্রিমিয়ার ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখায় ঘটে উল্টো ঘটনা। রপ্তানির চেয়ে কাঁচামাল আমদানি দেখানো হয় কয়েক গুণ। আবার কাঁচামালের ৯০ শতাংশই কেনা দেখানো হয়েছে স্থানীয় বাজার থেকে। আদৌ রপ্তানি না হওয়ায় প্রথার বাইরে ঋণের টাকায় ডলার কিনে দেখানো হয়েছে ব্যাক টু ব্যাক এলসির দায় সমন্বয়।
প্রত্যেকের অনুমোদিত সীমার কয়েক গুণ পর্যন্ত টাকা দেওয়া হয়েছে। এভাবে অভিন্ন উপায়ে ৪৩ প্রতিষ্ঠানের ভুয়া রপ্তানির আড়ালে বের করে নেওয়া হয়েছে ৩ হাজার ৮১ কোটি টাকা। ঋণের সব টাকাই এখন অনাদায়ী। পাঁচ বছর ধরে এমন ঘটনা ঘটলেও সবই ছিল আড়ালে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এমন জালিয়াতির আদ্যোপান্ত বের করে এনেছে। ধারণা করা হচ্ছে, ব্যাংক পরিচালনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রভাবশালীরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত।
কালের কণ্ঠ
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায়ই গড়ে উঠেছে ২০টি অবৈধ ইটভাটা। ফসলি জমি নষ্ট করে এসব ইটভাটা তৈরি করা হয়েছে। ইটভাটায় পোড়ানো কাঠের কালো ধোঁয়ায় পরিবেশ দূষিত হওয়ার পাশাপাশি ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। অনুমোদনহীন এসব ইটভাটা বন্ধে গত বৃহস্পতিবার এলাকাবাসী মানববন্ধনসহ জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে।
শুধু নোয়াখালীর সুবর্ণচর নয়, একইভাবে দেশের প্রায় প্রতিটি উপজেলায় গড়ে তোলা হয়েছে অবৈধ ইটভাটা।
কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের হাউসপুর গ্রামে স্কুলের সীমানাপ্রাচীর লাগোয়া দুটি ইটভাটা তৈরি করা হয়েছে। আবার কুড়িগ্রামের চিলমারীতে দুটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত হচ্ছে দুটি অবৈধ ইটভাটা। এর মধ্যে একটি থানাহাট ইউনিয়নের ফকিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় লাগোয়া।
দেশ রূপান্তর
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে উল্লেখ করে গণমাধ্যমসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে ‘মব জাস্টিস’ (উচ্ছৃঙ্খল জনগোষ্ঠীর কথিত বিচার) কঠোর হাতে দমন করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। গত সোমবার সম্পাদক পরিষদের এক বৈঠক থেকে এ আহ্বান জানানো হয়।
সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের প্রতি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা-পরিপন্থী কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকদের এই সংগঠন। গতকাল মঙ্গলবার সম্পাদক পরিষদের পক্ষ থেকে পরিষদের সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
কালবেলা
বিভিন্ন ধরনের মলম তৈরিতে ব্যবহার হয় নারিকেল তেল। সেই তেল হতে হবে পরিশোধিত, যা আনতে হয় বিদেশ থেকে। তবে উৎপাদন বা আমদানি না করেই দেড় লাখ কেজি তেল সরবরাহ করেছে বলে জানিয়েছে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এমনকি কোথা থেকে কিনে সরবরাহ করেছে, তাও বলতে পারে না তারা। এক সরবরাহকারীর আবার কোনো অফিসও নেই। এমন অদ্ভুত জাদুকরী ঘটনা ঘটেছে দেশের একমাত্র সরকারি ওষুধ কারখানা ‘এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডে (ইডিসিএল)’। আর জাদুবলে এমন জাদুর তেল আনার মূল কারিগর ইডিসিএলের প্রাক্তন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ডা. এহসানুল কবির জগলুল।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি মূলত এক ধরনের দুর্নীতি। ডা. এহসানুল কবির জগলুল এ ধরনের অসংখ্য দুর্নীতির হোতা। তিনি টানা ১০ বছর প্রতিষ্ঠানটিতে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে ছিলেন। এ সময়ে নিয়োগ বাণিজ্য, কেনাকাটা, নতুন প্রকল্প গ্রহণ ইত্যাদি করে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। দেশের বাইরে করেছেন বাড়ি-গাড়ি। এসব অভিযোগে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকে ৪৭৭ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাব খাটিয়ে তিনি সব অনিয়মের ঊর্ধ্বে অবস্থান করেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে তিনি লাপাত্তা।
আরও পড়ুন
দেশ রূপান্তর
দুর্নীতিতে ভরা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে দেশের জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করার অংশ হিসেবে ২০০৩ সালে কুষ্টিয়া শহরে প্রতিষ্ঠিত হয় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি)। এখান থেকে প্রশিক্ষিত দক্ষ জনবল দেশের আর্থিক খাতে রেমিট্যান্স সংযোজনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন। তবে এমন যুগান্তকারী সফলতা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আছে অনিয়ম-দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ।
সেখানে প্রশিক্ষণ নেওয়া জনগোষ্ঠীর অভিযোগ, লোক দেখানো লটারিতে উত্তীর্ণের নামে প্রশিক্ষণার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে একেবারে প্রশিক্ষণের শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাসহ বিভিন্ন খাত দেখিয়ে বিনা রসিদে আদায় করা হয় হাজার হাজার টাকা। সব মিলিয়ে বছরে প্রায় অর্ধলক্ষ প্রশিক্ষণার্থীর থেকে মোট আদায় হয় ৯ কোটি টাকার বেশি; যার পুরোটাই অবৈধভাবে আত্মসাৎ করেন প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও তার সহযোগীরা। অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান দাবি করেছেন, একটি চক্র কোনো অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে বানোয়াট ও মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।
সমকাল
টিকিট সংকটের সময়েও ফাঁকা বিমানের সিট
সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও ফ্লাইটের অভাবে নির্ধারিত সময়ে হাজারো কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পারেননি। তবে একই সময়ে বিমান বাংলাদেশের কুয়ালালামপুরগামী উড়োজাহাজে আসন ফাঁকা ছিল। ট্রাভেল এজেন্সির সিন্ডিকেটকে বেশি দামে টিকিট বিক্রির সুযোগ করে দিতে বিমানের কর্মকর্তারা সে সময় কারসাজি করেছিলেন। এ ছাড়া তৎকালীন বিমানমন্ত্রী এবং বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের তদবিরে দেওয়া হয় ৯১টি টিকিট।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বিমানের তদন্ত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। টিকিট সংকট তৈরির জন্য চার কর্মকর্তাকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করেছে কমিটি। টিকিটের তীব্র সংকটের সময়েও আটটি বিশেষ ফ্লাইটের পাঁচটিতে ৫৭ আসন ফাঁকা যায় বলে প্রমাণ পেয়েছে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাতেমা রহিম ভীনার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। গত ৭ আগস্ট প্রতিবেদন দেন তারা।
বণিক বার্তা
গ্যাস-কয়লার সংকট, যোগ হচ্ছে ১৩২০ মেগাওয়াটের আরো একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র
জ্বালানি সংকটে ভুগছে দেশের জ্বীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন অব্যাহত রাখার জন্য পর্যাপ্ত গ্যাস বা কয়লার সংস্থান করা যাচ্ছে না। এর মধ্যে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতায় যুক্ত হতে যাচ্ছে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট সক্ষমতার আরেকটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় স্থাপিত আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এখন উৎপাদনে কার্যক্রম শুরুর জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ ও বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে আগামী ডিসেম্বরে। এটি উৎপাদনে গেলে দেশে স্থাপিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট সক্ষমতা দাঁড়াবে ৭ হাজার ৩১২ মেগাওয়াটে।
মানবজমিন
সম্প্রতি দেশ জুড়ে মব জাস্টিস বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। দেশের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল এমনকি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য নানা ঘটনা ঘটছে।
সুবিধাবঞ্চিত, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত, ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব, জমানো ক্ষোভসহ নানা কারণে মব জাস্টিস হচ্ছে বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে। এসব বন্ধে সরকারি নির্দেশনা থাকলেও এখনো তা পুরোপুরি বন্ধ হচ্ছে না।
ইতিমধ্যে মব জাস্টিসের কারণে মানুষ হত্যা, গণপিটুনি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লুটসহ নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। অনেকেই চাকরিহারা ও পদহারা হয়েছেন। এতে করে মব জাস্টিস এখন রীতিমতো আতঙ্কের নাম হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, ৫ই আগস্টের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়। রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে একের পর এক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে থাকে। বিভিন্ন অভিযোগ তুলে গণপিটুনি, চাকরি থেকে অপসারণের দাবি, ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগ বানিয়ে মামলার আসামি, চাকরি থেকে অব্যাহতির মতো ঘটনা ঘটতে থাকে। এ ছাড়া বাসা বাড়িতে আক্রমণ, পুড়িয়ে দেয়া, মালামাল লুটের মতো ঘটনা ঘটে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিশেষ করে পুলিশের অনুপস্থিতিতে এসব ঘটনা ঘটে।
আজকের পত্রিকা
আইনি কাঠামো পাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার, অধ্যাদেশ চূড়ান্ত
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। অধ্যাদেশটি জারি হলে আদালতে বৈধতার প্রশ্ন তুলে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে অবৈধ বা বাতিল করা যাবে না। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত নতুন প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব নেওয়ার দিন পর্যন্ত হবে বর্তমান সরকারের মেয়াদ।
বণিক বার্তা
ট্রেনে যাত্রী বেশি পশ্চিমাঞ্চলে, আয়ে শীর্ষে একতা এক্সপ্রেস
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলে গত সেপ্টেম্বরে চলাচল করা আন্তঃনগর ট্রেনগুলোয় যাত্রীর গড় অকুপেন্সি ছিল ১১০ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি ১০০ আসনের বিপরীতে যাত্রী পরিবহন করা হয় ১১০ জন।
অন্যদিকে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে প্রতি ১০০ আসনের বিপরীতে ছিল ৯৪ যাত্রী। দুই অঞ্চল মিলিয়ে বছরের নবম মাসে সর্বোচ্চ আয় করা ট্রেন একতা এক্সপ্রেস। ওই মাসে ট্রেনটি থেকে ৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা আয় করেছে রেলওয়ে। তবে একতা এক্সপ্রেস পরিচালনায় কত টাকা ব্যয় হয়েছে, সে তথ্য প্রকাশ করেনি সংস্থাটি।
এছাড়া সারা বিশ্বের চোখ এখন হোয়াইট হাউসে; চার কারণে করা হতো গুম; ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ / গুম হওয়া চার শিবির নেতাকে গুলি করে পঙ্গু; সব পুলিশের হবে একই পোশাক; নতুন বিপদের শঙ্কা দেখছেন মির্জা ফখরুল; ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনী রোডম্যাপ চায় বিএনপি; ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ / কৃষি ব্যাংকের ৫ কর্মকর্তার নামে দুদকের মামলা; সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার ঋণ নিয়েছে লক্ষ্যমাত্রার ৪৬ ভাগ; ছাত্রের কাছে লাঞ্ছিতের এক দিন পর শিক্ষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার; মেট্রোপলিটন হাউজিংয়ে ‘যেমন খুশি তেমন খাও’; বিএনপি নেতাকে দিনদুপুরে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।