বেশি দামে কেন চাল কেনা হচ্ছে?
১১ জানুয়ারি ২০২৩।
নির্বাচন যত নিকটে গণ-অবস্থান ততই জোরালো হচ্ছে। ভোটের আগে জোটের রাজনীতি বাড়ছে। বাড়ছে উত্তেজনা। আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দলই নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে উঠে পড়ে লেগেছে। যে করেই হোক এইবারের নির্বাচনে জয়ী হওয়া চাই। জয়ী হওয়ার প্রতিযোগিতায় আসলে কে এগিয়ে? এই খবরের পাশাপাশি আজকের জাতীয় দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলো একবার দেখে আসি—
প্রথম আলো
বিএনপি নেতা-কর্মীরা অবস্থান নিচ্ছেন, কর্মসূচি শুরু
বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত করা ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বে বিভিন্ন দল ও জোট গত ডিসেম্বর থেকে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করেছে। আজকের গণ-অবস্থান তাদের দ্বিতীয় যুগপৎ কর্মসূচি।
চাল নিয়ে চালবাজি চলছেই। চালবাজির মধ্যেই রয়েছে দুর্নীতি আর অনিয়ম।
প্রথম আলো
ভারতের সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে বেশি দামে কেনা হচ্ছে চাল
ভারত থেকে নতুন করে তিন লাখ টন চাল আমদানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে দুই লাখ টন চাল সরকারি পর্যায়ে (জিটুজি) আমদানি করা হবে। ভারতের সরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেসরকারিতে প্রতি টন চালের দাম প্রায় ৪০ ডলার কম। এ নিয়ে ভারতের গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ।
নির্বাচন ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা হচ্ছে অনেকদিন ধরে। একদল চাইছে ব্যালট, আরেকদল চাইছে ইভিএম। ইভিএমের জন্য আমরা কি প্রস্তুত?
আরও পড়ুন >>> নির্বাচন কেন উত্তাপ ছড়ায়?
সমকাল
ভেস্তে যাচ্ছে ইসির ইভিএম ভাবনা
সামনের জাতীয় সংসদের ভোটে বড় পরিসরে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়েছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তারা ৩০০ সংসদীয় আসনের ১৫০টিতেই ইভিএমে ভোট নিতে চেয়েছিল। বর্তমান বাস্তবতায় একসঙ্গে ১৫০ আসনে ইভিএম ব্যবহারের কারিগরি সক্ষমতা ইসির নেই। ফলে এ-সংক্রান্ত একটি প্রকল্প প্রস্তাবও তৈরি করে ইসি।
রাজনীতিতে ওয়ান ইলেভেন বেশ আতঙ্কজনক অধ্যায়। সেই ওয়ান ইলেভেন কেমন ছিল তা জানিয়েছে জাতীয় দৈনিক।
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
আর নয় ওয়ান ইলেভেন
দেশের রাজনীতির ইতিহাসে বাঁক বদলের বহুল আলোচিত-সমালোচিত ‘ওয়ান ইলেভেন’ আজ। গভীর রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ সারা দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন।
ব্যাংকের ঋণ নিয়ে অর্থ পাচার, ঋণ ফেরত না দেওয়া নতুন কিছু নয়। তার নজির মেলে বারবার।
আরও পড়ুন >>> অর্থ পাচার : অর্থনীতির অশনিসংকেত!
বণিক বার্তা
জনতা ব্যাংকের টাকায় কৃষক লীগ নেতার পাঁচ তারকা হোটেল
রাজধানীর তেজগাঁওয়ের হাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, যেটি ‘হলিডে ইন’ নামেই বেশি পরিচিত। বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা আলম আহমেদ পাঁচ তারকা এ হোটেলের মালিক। রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের অর্থে এটি গড়ে তুললেও তিনি পরিশোধ করেননি ঋণ। সব মিলিয়ে হোটেলটির কাছে জনতা ব্যাংকের পাওনা দাঁড়িয়েছে ৫৫০ কোটি টাকা।
কালবেলা
সামনে ‘হোন্ডা’ রেখে আড়ালে টাকা পাচার
গাড়ি আমদানিতে কম মূল্য দেখিয়ে বছরের পর বছর ধরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আসছে জাপানি গাড়ির ব্র্যান্ড হোন্ডার বাংলাদেশি পরিবেশক ডিএইচএস মোটরস। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি গাড়ির প্রকৃত মূল্য পরিশোধে শত শত কোটি টাকা পাচারও করছে। গত সাত বছর ধরে ডিএইচএস মোটরস বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে অবৈধভাবে অর্থ পরিশোধ করে আসছে। সিঙ্গাপুরের এক থার্ড পার্টির মাধ্যমে জাপান ও থাইল্যান্ডের রপ্তানিকারকদের এসব টাকা পাঠানো হয়েছে।
এছাড়াও সরকারি কর্মচারীদের নতুন পে স্কেল, গ্যাস সংকট, চিনিকলে আখ না পাওয়া, পদ্মা সেতুর নতুন প্রকল্পে ব্যয় বাড়ার খবর গুরুত্ব পেয়েছে।