এক প্রতিষ্ঠান থেকে যমজ বোনসহ ২২ জন পেলেন মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ
কিশোরগঞ্জ শহরের সুপরিচিত এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২২ জন সাবেক শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। এর মধ্যে যমজ বোনও রয়েছেন। ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলে প্রতিষ্ঠানটি এ সাফল্য অর্জন করে।
মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পাওয়া ২২ শিক্ষার্থী হলেন- নোসাইবা হোসেন সাবা, সুলতানা আক্তার সাদিয়া, আরফাতুন নাহার সুমাইয়া, নওশীন তাবাসসুম ইসলাম, নিশাত নাবিলা, সাদিয়া হক, সিনথিয়া বিনতে মান্নান, অমৃতি অরাত্রিকা, নিভৃতি দ্যোতনা, সায়মা আক্তার, শেফা উম্মে সালমা সুস্মিতা, তাজরিয়ান রাফিন মাহি, ফারহানা আক্তার বাঁধন, আসমা সিদ্দিকা অংকন, নূসরাত আরা নিদ্রা, উম্মে হাবিবা অন্তু, অনন্যা সাহা, আনিকা তাসনিম অনি, রেজওয়ানা আফরিন ইকরা, নওশীন তাবাসসুম মৌনতা, তাসফিয়া নওশীন এবং আনজুমান আরা শাম্মী।
তাদের মধ্যে যমজ বোন হলেন অমৃতি অরাত্রিকা ও নিভৃতি দ্যোতনা। অমৃতি অরাত্রিকা সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে এবং নিভৃতি দ্যোতনা বগুড়া মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।
সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে সুযোগ পাওয়া ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী নোসাইবা হোসেন সাবা জানান, খুবই আনন্দ লাগছে। ছোটকালের স্বপ্ন যেন বাস্তবায়নের পথে। এ সুযোগ পাওয়ার পেছনে আমাদের শিক্ষকদের সঠিক দিকনির্দেশনা ছিল। তাই আমাদের এ সাফল্য।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে সুযোগ পাওয়া নিশাত নাবিলা বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠান সব সময় ভাল রেজাল্ট করে। এবার মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় সবাই ভাল করেছে।
মেডিকেলে সুযোগ পাওয়ার এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানান এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহনাজ কবীর। তিনি বলেন, এরই মধ্যে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ২২ জনের সুযোগ পাওয়ার খবর নিশ্চিত করা গেছে। এ সংখ্যা আরও বাড়বে।
এসকে রাসেল/এসপি