আলোকিত মানুষই পারে সবার ঋণ শোধ করতে : যবিপ্রবি উপাচার্য
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা, মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের ঋণ এবং তোমাদের বাবা, মা, আত্মীয়-স্বজনের কষ্টের ঋণ একজন আলোকিত মানুষ হয়েই পরিশোধ করতে পারবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবনের গ্যালারিতে সোমবার দুপুরে আয়োজিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ”টিচার্স-স্টুডেন্ট ডিসকাশন অন এনহ্যান্সিং একাডেমিক ফ্যাসিলিটিজ” অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন।
এর আগে বিভাগটির উদ্যোগে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের ক্রীড়া ও শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতাসহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় এবং বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে বিদায়ী ব্যাচের শিক্ষার্থীদের সম্মাননা স্মারক ও নবীনদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, যবিপ্রবি দেশের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় ক্রমেই এগিয়ে যাচ্ছে যবিপ্রবি। তোমরাই পারো এই বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করতে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য নিজেকে যোগ্য করে গড়তে তুলতে হবে।
সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন যবিপ্রবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনিছুর রহমান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এইচ. এম. জাকির হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আলম হোসেন, স্বাগত বক্তব্য দেন সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. কামরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ইয়াসির আরাফাত, ড. মো. নাসিম আদনান, মোস্তাফিজুর রহমান আকন্দ, প্রভাষক ড. এ.এফ.ম শাহাব উদ্দিন, এস. কে সালাউদ্দিন, মেহেদী হাসান, আবু রাফে মো. জামিল, এস. এম আরিফুল হক, জুবায়ের আল-মাহমুদসহ বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীরা। পরে বিভাগটির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এমএএস