প্রতীকী ছবি

প্রতারণার মাধ্যমে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল পাল্টে দেয়ার মিথ্যা অভিযোগের ভিডিও নতুন করে প্রকাশ করা হলে তা মুছে দেয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউটিউব। বুধবার ভিডিও শেয়ারিংয়ের এই সাইট কর্তৃপক্ষ বলছে, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ভুয়া খবরের ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা সেপ্টেম্বর থেকে এসব কনটেন্ট মুছে দেয়ার কাজ করে আসছে। ইউটিউবের দেখাদেখি ফেসবুক ও টুইটার কর্তৃপক্ষও এমন সিদ্ধান্ত নেবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। 

আগামীতে ইউটিউবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ভিডিওগুলোর ক্ষেত্রে এসব পদক্ষেপ নেয়া হবে। গণতন্ত্রকামীরা বলছেন, ইউটিউব এখন পর্যন্ত ফেইক নিউজ ও ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করতে পারেনি।

ট্রাম্প পরাজিত হওয়ার পর রিপাবলিকান সমর্থকরা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে পাতানো বলে দাবি করে আসছে। যদিও তারা এর পক্ষে কোনও প্রমাণ দেখাতে পারেননি।

ইউটিউব বলছে, গত সেপ্টেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ৮ হাজার চ্যানেল মুছে ফেলা হয়েছে। এসব চ্যানেল ইউটিউবের বিদ্যমান নীতিমালার লঙ্ঘন করে ক্ষতিকর এবং ভুল নির্বাচনী ভিডিও আপলোড করেছিল। 
বিবিসির খবর অবলম্বনে এইচএকে