চোখের জলে বিদায় সেরেনার, হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন ফেদেরার
বয়স ৩৯ ছাড়িয়েছে। মা হয়েছেন বছর তিনেক আগেই। কিন্তু টেনিস কোর্টে নিজেকে ঠিক বিলীন হতে দেননি তিনি। সব বাধা পেরিয়ে লড়ে গেছেন। উইম্বলডনেও শিরোপা জেতার লক্ষ্য নিয়ে পা রেখেছিলেন সেরেনা উইলিয়ামস। কিন্তু চোখের জল ফেলে বিদায় নিতে হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই টেনিস তারকার।
ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ডস্ল্যামের প্রথম রাউন্ডেই পা পিছলে পড়ে গেলেন সেরেনা। তারপর আর খেলা চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। কাঁদতে কাঁদতেই কোর্ট ছাড়েন সাতবারের উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন। বেলারুশের আলিয়াকসান্দ্রা সাসনোভিচের কাছে হারের আগেই বিদায় নেন ২৩ বারের গ্র্যান্ড স্ল্যাম চ্যাম্পিয়ন।
বিজ্ঞাপন
প্রথম সেটে ৩-১ গেমে এগিয়ে যাওয়ার পরই কোর্টের মধ্যেই পিছলে পড়ে যান সেরেনা। বাঁ পায়ের অ্যাঙ্কেলে চোট পান তিনি। তারপর আর খেলা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না। চোখের জল ফেলেই সেন্টার কোর্টকে বিদায় জানান এবারের ষষ্ঠ বাছাই।
উইম্বলডনে এদিন পা পিছলে গেল আরেক খেলোয়াড় আদ্রিয়ান মানারিনোর। পুরুষ এককে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কিংবদন্তি রজার ফেদেরার। যেখানে সবচেয়ে বেশি উইম্বলডন জয়ীর বিপক্ষে দারুণ লড়লেন তিনি। শেষ অব্দি ৪-৬, ৭-৬ (৭-৩), ৬-৩, ২-৬ অবস্থায় ম্যাচ ছেড়ে দেন মানারিনো। প্রথম রাউন্ডেই ফেদেরারকে পঞ্চম সেটে নিয়ে যান, এটাই কম কী! শেষ পর্যন্ত হাঁটুতে প্রচণ্ড আঘাত পান এই ফরাসি খেলোয়াড়। চোটের কাছে হার মেনে ম্যাচ ছাড়েন তিনি। ওয়াকওভার নিয়ে ফেদেরার চলে যান দ্বিতীয় রাউন্ডে।
এটি