ফাইল ছবি

ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় মূলত ক্লাব, সংস্থা অংশগ্রহণ করে। বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশন এবার একটু ভিন্ন পথে হেটেছে। স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ভলিবল প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন সংস্থা-ক্লাবের সঙ্গে খেলবে অনূর্ধ্ব-২০ জাতীয় দল। ঘরোয়া ক্রীড়াঙ্গনে এভাবে জাতীয় দলের টুর্নামেন্ট খেলার রীতি খুব একটা নেই।

ভলিবল অনূর্ধ্ব-২০ দলের জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহে এশিয়ান টুর্নামেন্ট রয়েছে। সেই টুর্নামেন্ট উপলক্ষ্যে ইরানী কোচ আলীপোর আরজির অধীনে অনুশীলনরত। অনুশীলন আরো অধিকতর ও দল চূড়ান্ত করতে সুবিধার জন্য অনূর্ধ্ব-২০ দলকে টুর্নামেন্টে খেলানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফেডারেশন।

টুর্নামেন্টে ক ও খ দুই গ্রুপে মূলত পাঁচটি করে দশটি দল। ক গ্রুপে সেনাবাহিনী, আনসার, বিজিবি, নৌবাহিনী ও জেলের সঙ্গে খেলবে অনূর্ধ্ব-২০ দল। সার্ভিসেস সংস্থায় সিনিয়র জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা অংশগ্রহণ করে থাকেন। ফলে অনূর্ধ্ব-২০ দলের জন্য একটা ভালো প্রস্তুতিই প্রত্যাশা করছে ফেডারেশন। দুই গ্রুপের শীর্ষ দুই দল সেমিফাইনাল খেলবে।

অনূর্ধ্ব-২০ দলে অধিকাংশ খেলোয়াড় বিকেএসপির। কয়েকজন রয়েছে সার্ভিসেস সংস্থারও। সেই সংস্থা টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করলেও তারা জাতীয় দলের হয়েই এই টুর্নামেন্টে খেলবেন।

সত্তর-আশির দশকে জনপ্রিয় খেলা ছিল ভলিবল। সেই খেলা বেশ কিছু দিন ঝিমিয়ে পড়েছিল। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ফেডারেশনের সভাপতির দায়িত্ব নেয়ার পর এই খেলাটি আবার খানিকটা প্রাণ ফিরেছে। তবে সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মিকুর কর্মকান্ড ও মন্তব্য ভলিবলকে প্রশ্নের মুখে ফেলে অনেক সময়।

এজেড/এইচজেএস