সত্তর-আশির দশকে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা ছিল বাস্কেটবল। হাল আমলে অবশ্য খেলাটি অস্তিত্বের সংকটে। নেই স্থায়ী কোর্ট, নেই ফেডারেশনের অফিসও। এর মধ্যেও কমিটির মেয়াদউত্তীর্ণ হওয়ায় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হয়েছে।

২২ পদের বিপরীতে ২২ টি মনোনয়ন পত্রই জমা পড়েছিল। জমাকৃত মনোনয়ন পত্রের কেউ প্রত্যাহার করেনি। তাই আজ বিকেলে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকায় সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে।

দেশের বাস্কেটবলের অন্যতম কিংবদন্তী অভিজিৎ সরকার সাধারণ সম্পাদক পদে পুনরায় নির্বাচিত হচ্ছেন। কমিটির যুগ্ম সম্পাদক পদে পরিবর্তন এসেছে। রঞ্জিত দাস সদস্য থেকে পদোন্নতি পেয়ে যুগ্ম সম্পাদক হয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে অনুষ্ঠিত হওয়া কয়েকটি জাতীয় ফেডারেশনের নির্বাচনে ভোটাভুটি হয়নি। হকি, ব্যাডমিন্টন, অ্যাথলেটিক্সের মতো বাস্কেটবলও একক প্যানেল ছিল। তবে অন্য ফেডারেশনগুলোতে একাধিক পক্ষ থাকলেও বাস্কেটবল ফেডারেশনে সেই অর্থে গ্রুপিং বা অর্ন্তদ্বন্দ্ব নেই।

সহ-সভাপতি: ইমতিয়াজ হাবীব, মইনুল আহসান, খায়রুল আলম, মোস্তফা জাবেদ মহিউদ্দিন।
সাধারণ সম্পাদক: অভিজিৎ সরকার।
যুগ্ম সম্পাদক: রঞ্জিত চন্দ্র দাস ও রায়হান সিদ্দিকী।
কোষাধ্যক্ষ: ওয়াসিফ আলী। 
সদস্য: সুব্রত মজুমদার ডলার, ফজল রেহান, সৈয়দ মোহাম্মদ মামুন, গোলাম মহিউদ্দিন হাসান, মায়া রাণী ভৌমিক, আইয়ুব আলী (টিংকু), সবুজ মিয়া, শাহাদাত হোসেন শিকদার, সালাউদ্দিন আহমেদ, আলী আজম, একেএম হাবিবুর রহমান, মনোয়ার হোসেন চৌধুরি ও আব্দুল খালেক সিদ্দিকী।

এজেড/এইচজেএস