দাবা টুর্নামেন্টের সময় হলরুমে এমনিতেই পীনপতন নীরবতা থাকে। স্কুল দাবার ফাইনালে নীরবতার সঙ্গে যোগ হয়েছিল চরম উত্তেজনা। সেন্ট জোসেফ ও ডিপিএসের মধ্যকার ফাইনাল খেলাটি ২-২ গেমে ড্র হয়। চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণে দাবার টাইব্রেকিং পদ্ধতি র‍্যাপিড দাবা। সেখানে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সেন্ট জোসেফ স্কুল।

উত্তরা ডিপিএস এসটিএস স্কুলে ছিলেন কয়েকজন রেটেড দাবাড়ু। সেই দাবাড়ুদের রুখে দিয়েছেন সেন্ট জোসেফ স্কুলের উদ্যমী দাবাড়ুরা। সেন্ট জোসেফ স্কুল দলের মূল প্রাণশক্তি ছিলেন ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার। গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের ছেলে সেন্ট জোসেফের শিক্ষার্থী। গত বছর দাবার সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতা অলিম্পিয়াডে অংশ নিলেও ২০৬২ স্কুলের মধ্যে নিজের স্কুলকে চ্যাম্পিয়ন করতে পেরে বেশ উচ্ছ্বসিত তিনি।

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল প্রধান অতিথি হিসেবে স্কুল দাবাড়ুদের পুরস্কৃত করেছেন। সেন্ট জোসেফ স্কুল চ্যাম্পিয়ন হয়ে দশ এবং উত্তরা ডিপিএস স্কুল রানার্স আপ হয়ে ৫ লাখ টাকার অর্থ পুরস্কার পেয়েছে। 

এজেড/এনইআর