ফাইনাল শুরু সাড়ে পাঁচটায়। এর ঘণ্টা খানেক আগে থেকে কমলাপুর স্টেডিয়ামে বাদ্যযন্ত্রের শব্দ। বিগত ম্যাচগুলোতে বসুন্ধরা কিংসের সমর্থকরা এসেছিল দলকে সমর্থন দিতে। আজ (শনিবার) ফাইনালে সমর্থকরা এসেছেন আরও বেশি। 

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের পশ্চিম গ্যালারি আবাহনী-মোহামেডান দুই অংশে বিভক্ত। আজ ফাইনালে কমলাপুর স্টেডিয়ামও হলো দুই ভাগ। পশ্চিম পাশের এক দিকে বসলেন বসুন্ধরা কিংসের সমর্থকরা, তাদের উল্টো দিকে আবাহনীর সমর্থকরা। বসুন্ধরা কিংসের গ্যালারি লালে লাল, অন্যদিকে আবাহনীর গ্যালারি নীল জার্সিতে পরিপূর্ণ। 

আবাহনী দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ক্লাব। ফাইনাল ও বড় খেলাগুলোর আগে আবাহনী সমর্থকদের জার্সি দেওয়ার প্রচলন ছিল না তেমন। আজ আবাহনী ক্লাবের পক্ষ থেকে জার্সিও দেওয়া হয়েছে। আবাহনীর তুলনায় গ্যালারিতে বসুন্ধরার সমর্থক বেশি দেখা গেছে। দর্শক সমর্থন কাজে লাগিয়ে কারা শিরোপা জিততে পারে সেটাই দেখার বিষয়। 

এজেড/এমএইচ/এটি