পুরো ৪৫ মিনিটে গোটা সাতেক শট। কিন্তু প্রতিপক্ষের গোলমুখে আছে কেবল এক শটই। সুযোগ এসেছিল বারবার। কিন্তু ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডরা একের পর এক সুযোগই মিস করে গেলেন পুরোটা সময় জুড়ে। প্রতিপক্ষ উরুগুয়ের ডি-বক্সে একের পর এক বল রেখেছিলেন মিডফিল্ডাররা। সেটাকে কাজে লাগাতে পারেননি কেউই। রাফিনিয়া, ইগর হেসুস, ভিনিসিয়ুসরা মিস করেছেন একের পর এক সুযোগ। 

উরুগুয়ে অবশ্য ব্যস্ত সময় পার করেছে রক্ষণে। ফেদে ভালভার্দের একমাত্র ফ্রি-কিক ছাড়া বলার মতো আক্রমণই ছিল না দুই বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের। লাতিনের দুই ফুটবল পরাশক্তির লড়াইটা প্রথমার্ধ শেষে থাকল গোলশূন্য। 

ব্রাজিলের শুরুটা নেহাত মন্দ না। ৬ মিনিটেই রাফিনিয়ার পাস থেকে গোল করার উপলক্ষ্য পেয়েছিলেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। কিন্তু সেখান থেকে ফল পাশে আসেনি তাদের। একাধিকবার সুযোগ পেয়েও সাদামাটা আক্রমণের খেসারত ব্রাজিল দিয়েছে পুরো সময়জুড়ে। ৩০ মিনিয়ে ফেদে ভালভার্দের ফ্রিকিক বারের বাইরে দিয়ে গেলে রক্ষা পায় ব্রাজিল। 

ঘরের মাঠে ব্রাজিলের সেরা দুই সুযোগ পেয়েছিলেন রাফিনিয়া। ৩৫ মিনিটে তার শট পোস্টে থাকেনি। আর যোগ করা সময়ে উরুগুয়ে গোলরক্ষক রোশেটের দুর্দান্ত সেইভ গোলবঞ্চিত করে তাদের। 

জেএ