বাফুফে নির্বাহী কমিটি ২১ জনের। গত ২৬ অক্টোবর নির্বাচনে ২০ জন নির্বাচিত হয়েছেন। ১৫তম সদস্য পদে সাবেক জাতীয় ফুটবলার সাইফুল ইসলাম মনি ও চুয়াডাঙ্গা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি এখলাস উদ্দিন সমান ভোট পান। সেই সমতা ভাঙার জন্য ৩০ নভেম্বর সদস্য পদে ভোট আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। 

আজ নির্বাহী সভা শেষে বাফুফে সদস্য ও নতুন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘৩০ নভেম্বর সদস্য পদের পুনঃনির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ হয়েছে। বাফুফে ভবনে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।’ ১৩৩ জন ভোটারের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে একজন সদস্য নির্বাচিত হবেন। 

নির্বাচনের পর আবার সমতা ভাঙার জন্য ভোট আয়োজন বাফুফেতে নতুন কিছু নয়। ২০১২ সালেও সদস্য পদে সমান ভোট পেয়েছিলেন কয়েকজন। পুনরায় সেই নির্বাচনে বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক আনোয়ারুল হক হেলাল হেরে যান। জেলা-বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠকরা জিতেছিলেন তার বিপক্ষে। বাফুফের বর্তমান সভাপতি তাবিথ আউয়াল ২০২০ সালে পুনঃনির্বাচনে হেরেছেন। চতুর্থ সহ-সভাপতি পদে তাবিথ ও মহিউদ্দিন আহমেদ মহীর ভোট সমান ছিল। পুনরায় নির্বাচনে তিনি চার ভোটে মহীর কাছে পরাজিত হন। 

২০২০ সালে সহ-সভাপতি পুনরায় ভোট হয়েছিল সোনারগাও হোটেলে। এবার একজন সদস্যের জন্য পুনরায় ভোট বাফুফে ভবনেই হবে। ২০১২ সালেও সেখানে হয়েছিল পুনঃভোট। 

এজেড/এএইচএস