কাইল ওয়াকার ভুল করলেন আরও একবার। রাউন্ড অব সিক্সটিনের ম্যাচে তারই পজিশনের ভুলে লিড পেয়েছিল স্লোভাকিয়া। এবারও ঘটল তাই। দানি কার্ভাহালের কাছ থেকে বল পেয়ে লামিনে ইয়ামাল দিয়েছিলেন দুর্দান্ত এক রান। নিজের পজিশন তখনও পুরো আয়ত্বে আনা হয়নি কাইল ওয়াকারের। এগিয়ে এলেন আরও অনেকটা। 

তাতেই ফাঁকা হয়ে যান নিকো উইলিয়ামস। ইয়ামালের পাস থেকে এরপর পিকফোর্ডকে পরাস্ত করেন নিচু এক শটে। মাঝে দানি ওলমোর ফলস রান বোকা বানালো ইংলিশ রক্ষণের সবাইকে। নিকো উইলিয়ামসের কাজটা তাতে হলো আরও সহজ। প্রথমার্ধের ম্যাড়ম্যাড়ে খেলার পর ফাইনালে লিড পেল স্পেন। দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম মিনিটেই হলো গোল।

এই গোলে অ্যাসিস্টের মাধ্যমে চলতি ইউরোতে চতুর্থ অ্যাসিস্ট পেলেন লামিনে ইয়ামাল। সঙ্গে পেয়ে গেল আত্মবিশ্বাসও। ইউরোতে প্রথমে গোল করে শেষ ২৭ ম্যাচে মাত্র একবারই হেরেছিল স্পেন। 

এর আগে, প্রথমার্ধের ৪৫ মিনিট শেষে ইউরো ফাইনালে দেখা গিয়েছিল অতি সাবধানী ফুটবল। স্পেন বা ইংল্যান্ড কেউই খেলেনি আগ্রাসী হয়ে। ইংল্যান্ড অবশ্য আগে থেকেই এমন সাবধানী ফুটবলে অভ্যস্ত। তবে স্পেনের গতিশীল ফুটবলেও আজ এসেছে ভাটা। লামিনে ইয়ামাল কিংবা নিকো উইলিয়ামসরা খুব একটা এগিয়ে যাননি। ৪৫ মিনিট তাই শেষ হয় গোলশূন্য ড্র-য়ে। 

 দুই দলের এমন রক্ষণাত্মক খেলার কারণেই কি না গোলরক্ষকরা পার করেছেন অলস সময়। পুরো ৪৫ মিনিটে অন টার্গেট শট ছিল মোটে ২টি।  

জেএ