৩ সেপ্টেম্বর বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনার আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছে। অভিষেক ম্যাচে ফুটবল ফেডারেশনের অধিভুক্ত সংস্থা, ফুটবলসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং বসুন্ধরা কিংসের শুভাকাঙ্ক্ষীরাই ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়েছেন। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে অবশ্য টিকিটিং বণ্টনে খানিকটা পরিবর্তন আসছে। 

৭ সেপ্টেম্বর কিংস অ্যারেনায় বাংলাদেশ-আফগানিস্তানের দ্বিতীয় ম্যাচ। সেই ম্যাচের দুই দিন আগে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় সাউথইস্ট এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে পাওয়া যাচ্ছে ম্যাচের টিকিট। ফুটবলপ্রেমীরা স্বল্পসংখ্যক মূল্যেই এই টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন। ক্রিকেটের টিকিট ব্যাংকে বিক্রি হলেও বাংলাদেশ ফুটবলে সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকে কখনো টিকিট বিক্রি হয়নি।  

বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনার ধারণক্ষমতা ৬ হাজার। এই ধারণক্ষমতার অর্ধেকের বেশি টিকিট দ্বিতীয় ম্যাচেও ফুটবলসংশ্লিষ্ট এবং কিংসের শুভাকাঙ্ক্ষীদের সৌজন্য টিকিট প্রদান করবে। সাধারণ দর্শকদের জন্য দুই ব্যাংকে বরাদ্দকৃত টিকিটের সংখ্যা হাজারের কম বলে জানা গেছে। 

জাতীয় ফুটবল দলের ম্যাচ ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বাংলাদশে ফুটবল ফেডারেশনের। চলমান আফগানিস্তান সিরিজটি একটু ব্যতিক্রমই হচ্ছে। কিংস অ্যারেনায় ম্যাচ দু'টি হওয়ায় বাফুফে বসুন্ধরা কিংসকে অনেক স্বত্ব প্রদান করেছে। টিকিট এর মধ্যে অন্যতম। তাই বসুন্ধরা কিংসই টিকিটিং পলিসি প্রণয়ন করছে তাদের মতো। 

এজেড/এফআই