মেসিকে বরণ করতে এরইমাঝে তোড়জোড় শুরু করেছে তার নতুন ক্লাব। স্বয়ং ক্লাবের প্রেসিডেন্ট বেকহ্যামও তুলির আঁচড় দিয়েছেন মেসির ম্যুরালে। মেসি নিজেও পৌঁছে গিয়েছেন মায়ামি শহরে। অল্প কদিনের মাঝেই ইন্টার মায়ামির গোলাপি জার্সিতে দেখা যাবে বিশ্বকাপজয়ী এই তারকাকে। 

কিন্তু মেসির জন্য ড্রাইভ পিংক স্টেডিয়াম এখনও পুরোপুরি প্রস্তুত না। ক্লাবের এই স্টেডিয়ামে দর্শক ধারণক্ষমতা মাত্র ১৮ হাজার। কিন্তু বিশ্বচ্যাম্পিয়নের জন্য এত কম দর্শক কিছুটা বেমানানই বটে। এ কারণেই কিনা পুরো এক গ্যালারিই উড়িয়ে এনেছে ইন্টার মায়ামি কর্তৃপক্ষ। 

৩ হাজার আসনের বিশিষ্ট নতুন স্ট্যান্ড আনা হয়েছে মায়ামি গ্র্যান্ড প্রি থেকে। ফর্মুলা ওয়ান রেসের এই স্ট্যান্ড অনেকটা তড়িঘড়ি করে বসিয়ে দেয়া হচ্ছে ড্রাইভ পিংক স্টেডিয়ামে। দেখতে খুব সাধারণ হলেও এখানের টিকেটের দাম বেশ চড়া। 

মেসির প্রথম ম্যাচের জন্য এই স্ট্যান্ডের টিকিটের মূল্য ২০০ ডলার ও পরের ম্যাচে ১৪৫ ডলার। নতুন এই স্ট্যান্ড বানাতে খরচ হয়েছে ১.৪ মিলিয়ন ডলার। 

যদিও মেসির চাহিদা পূরণ করতে প্রথমে ৬০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার মায়ামি ডলফিনসের হার্ড রক স্টেডিয়ামে খেলারআয়োজন করার কথা ছিল। তবে পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠান ও একই দিনে খেলা থাকার কারণে সেই পরিকল্পনা থেকে পিছিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে ইন্টার মায়ামি কর্তৃপক্ষ। 

জেএ