ছবি: সংগৃহীত

সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগের কক্ষে অফিস শুরু করেছেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। গত পরশু দিন থেকে সাধারণ সম্পাদকের কক্ষে বসছেন ইমরান। ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই ইমরান কক্ষ পেয়েছেন। অথচ ২০১১ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হওয়া আবু নাইম সোহাগকে কক্ষ পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছিল প্রায় ২ বছর। 

ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কক্ষ পেলেও সেখানে তার নামফলক লাগেনি। বাফুফের প্রশাসনিক বিভাগ আগামী সপ্তাহের শুরুতেই ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের নামফলক করবে। ঈদের ছুটির জন্য ব্যানার-বোর্ড নির্মাণের দোকান বন্ধ থাকায় এই বিলম্ব। 

ফিফা থেকে ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হলেও বাফুফে থেকে আজীবন নিষিদ্ধ সোহাগ। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ছিলেন ১০ বছর। ব্যক্তিগত অনেক জিনিসপত্র ছিল তার কক্ষে। সেগুলো গুছিয়ে রেখে সোহাগকে হস্তান্তরের অপেক্ষায় বাফুফে প্রশাসনিক বিভাগ। 

আরও পড়ুন>>> বাফুফে স্টাফদের মধ্যে আতঙ্ক!

২০০৫ সালে কম্পিটিশন ম্যানেজার হিসেবে বাফুফেতে যোগ দেন সোহাগ। ২০১১ সালে ভারপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৩ সালে পূর্ণ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। বাফুফেতে ১৮ বছরের চাকরি জীবন। দেড় যুগ চাকরি করায় তরর ফেডারেশন থেকে গ্র্যাচুয়েটি, প্রভিডেন্ট ফান্ড অনেক কিছুই প্রাপ্য। নির্বাহী কমিটি থেকে কোনো নির্দেশনা না আসায় হিসাব বিভাগ এখনো সোহাগের দেনা-পাওনার খতিয়ে দেখা শুরু করেনি। সাধারণ সম্পাদক চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ। কয়েক দফায় এটি বেড়েছে। এক দফায় বৃদ্ধির সময় গ্র্যাচুয়েটি, প্রভিডেন্ট ফান্ডের আওতামুক্ত ছিলেন সোহাগ।  

এজেড/এইচজেএস