পাওয়ারপ্লেতে রানের লাগাম টানার কাজটা বেশ ভালোভাবেই করেছেন কেশব মহারাজ। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে প্রোটিয়া এই বোলার পাওয়ারপ্লেতে গড়ে খরচ করেছেন মোটে ৭.২৩ রান। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালেও দ্বিতীয় ওভারে তাকে আনলেন এইডেন মার্করাম। বার্বাডোজের ফাইনালে নিজের কাজটা তো করেছেনই, সঙ্গে ভারতকেও চাপে ফেলেছেন তিনি।  

মার্কো জানসেনের প্রথম ওভারে এসেছিল ১৫ রান। এরপরেই এলেন মহারাজ। কাজেও লেগেছে সেই পরিবর্তন। মার্কো জানসেনের প্রথম ওভারে ১৫ রানের পর কেশব মহারাজ নিজের প্রথম ওভারেই তুলে নিলেন দুই উইকেট। ইনফর্ম রোহিত শর্মা আউট হলেন পরপর দুই চার মেরে। 

দুই চারের পর সুইপ করেছিলেন, কিন্তু সরাসরি ক্যাচ গেছে স্কয়ার লেগে থাকা ক্লাসেনের হাতে। একটু গতি কমিয়ে বল করেছিলেন মহারাজ। সেটিই কাজে লেগেছে। আর ওভারের শেষ বলে আউট ঋষভ পন্তও! তিনিও সুইপ করেছিলেন, ক্যাচ ওঠে ওপরে। যেটি নেন কুইন্টন ডি কক। 


 
কাগিসো রাবাদা বরাবরই ভারতের ব্যাটারদের বিপক্ষে সফল। তাকেই আক্রমণে আনা হলো এরপর। টানা উইকেট হারিয়ে খানিক চাপে পড়েছে ভারত। বিরাট কোহলি আর সূর্যকুমার যাদব দুজনকেই দেখা গেল কিছুটা রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে। 

কাগিসো রাবাদা এর আগে টি-টোয়েন্টিতে সূর্যকে ফিরিয়েছেন ৩ বার। আজও তারই বলে আটকালেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার। নিজের পছন্দের ডিপ ফাইন লেগে উড়িয়ে খেলতে চেয়েছেন। কিন্তু আরও একবার হেনরিখ ক্লাসেনের বিশ্বস্ত হাতে জমা পড়ল ক্যাচ। ৫ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ গিয়ে দাঁড়াল ৩৯ রান। 

জেএ