সেমির বড় মঞ্চে এসেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে আফগানিস্তান
সবচেয়ে বড় ম্যাচটায় এসেই যেন খেই হারালেন আফগানিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ। প্রথমবার আইসিসি ইভেন্টের সেমিতে খেলতে নেমে ভয়াবহ ব্যাটিং ধস দেখতে হলো দলটিকে। প্রোটিয়া বোলার মার্কো জানসেন এবং কেশব মহারাজের তোপে ২৯ রানেই ৬ উইকেট হারায় আফগানরা।
ইনিংসের প্রথম ওভারেই রহমানউল্লাহ গুরবাজের উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ের শুরু। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান স্কোরার সেমিতে এসে যেন রানের খাতা খুলতেই ভুলে গেলেন। রিজা হেনড্রিকসের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন হার্ডহিটার এই ওপেনার। ওপেনিং লাইনআপ ধ্বংস হলেই যেন আফগানিস্তানের ব্যাটিংয়ের দৈন্যদশা শুরু।
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন
পুরো আসরে যা হয়েছে তার ব্যতিক্রম হলো না এদিনেও। গুলবাদিন নাইব, ইব্রাহিম জাদরান থেকে শুরু করে একে একে ব্যর্থ হলেন সবাই। দুই অঙ্কের ঘরে এদিন যেতে পারলেন কেবল আজমতউল্লাহ ওমরজাই।
প্রোটিয়া বোলারদের হয়ে মূল ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছেন মার্কো জানসেন। গুরবাজের পর গুলবাদিন নাইবকে বোল্ড আর নানগালিয়ে খার্তোকে কট অ্যান্ড বোল করে সাজঘরে ফেরত পাঠান এই অলরাউন্ডার।
ইব্রাহিম জাদরান আর মোহাম্মদ নবীর মতো দুই অভিজ্ঞকে কাগিসো রাবাদা ফেরান নিজের এক ওভারেই। পাওয়ার প্লে শেষের আগেই নেই আফগানদের ৫ উইকেট। ২৮ রানে ওমরজাই ফিরলে পুরো অর্ডারই ভেঙে পড়ে।
এরপর করিম জানাত আর রশিদ খানের কল্যাণে ৫০ রান পেরুলেও উইকেট পতন থামানো যায়নি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৫০ রানে ৮ উইকেট।
প্রোটিয়া বোলারদের হয়ে মূল ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছেন মার্কো জানসেন। গুরবাজের পর গুলবাদিন নাইবকে বোল্ড আর নানগালিয়ে খার্তোকে কট এন্ড বোল করে সাজঘরে ফেরত পাঠান এই অলরাউন্ডার।
ইব্রাহিম জাদরান আর মোহাম্মদ নবীর মতো দুই অভিজ্ঞকে কাগিসো রাবাদা ফেরান নিজের এক ওভারেই। পাওয়ারপ্লে শেষের আগেই নেই আফগানদের ৫ উইকেট। ২৮ রানে ওমরজাই ফিরলে পুরো অর্ডারই ভেঙে পড়ে।
এরপর করিম জানাত আর রশিদ খানের কল্যাণে ৫০ রান পেরুলেও উইকেট পতন থামানো যায়নি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৫০ রানে ৮ উইকেট।
জেএ/কেএ