আগেই সুপার এইটে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করে রেখেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং আফগানিস্তান। সি গ্রুপের এই ম্যাচটা অনেকটা সুপার এইটের ড্রেস রিহার্সেল হিসেবেই দেখা হয়েছিল। আর তাতে ক্যারিবিয়ানরা পেয়েছে সহজ এক জয়। 

ম্যাচের ফলাফল অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং ইনিংস শেষেই অনেকটা আঁচ করা গিয়েছিল। পাওয়ারপ্লেতে ৯২ রান, ইনিংস শেষে ২১৮ রানের বিশাল সংগ্রহ উইন্ডিজকে দিয়েছিল জয়ের ভিত। ক্যারিবিয়ানদের বিধ্বংসী ইনিংসের পথে একাধিক রেকর্ডও দেখেছে ক্রিকেট দুনিয়া।

২১৮

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যৌথভাবে ৪র্থ দলীয় সর্বোচ্চ রান এটি। ২০০৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২১৮ রান করেছিল ভারত। আর বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৬০ রানও এসেছিল সেবারই। কেনিয়ার বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা দাঁড় করায় বিশাল এই সংগ্রহ।

৫০২

নিকোলাস পুরানের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ছয়ের সংখ্যা। ৬ষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে এই ফরম্যাটে ৫০০ ছক্কার কীর্তি গড়লেন পুরান। সবার ওপরে ক্রিস গেইল মেরেছেন ১ হাজার ৫৬ টি ছক্কা। ৫০০ ছক্কার তালিকায় আরও আছেন কাইরন পোলার্ড এবং আন্দ্রে রাসেল। 

৮ 

আফগানিস্তানের বিপক্ষে পুরানের ছক্কা সংখ্যা। বিশ্বকাপে এক ইনিংসে ছক্কার হিসেবে এটি ৩য় সর্বোচ্চ। ১০টি ছক্কা আছে ক্রিস গেইল ও অ্যারন জোনসের। ১১টি ছক্কার মারার কীর্তি আছে গেইলের। 

৯২ 

বিশ্বকাপের মঞ্চে পাওয়ারপ্লেতে সর্বোচ্চ সংগ্রহের রেকর্ড গড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এটি চতুর্থ সর্বোচ্চ। 

৩৬ 

আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের ওভারে ৩৬ রান নেন পুরান। এটি বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বার এক ওভারে ৩৬ রান সংগ্রহের ঘটনা। আর সবমিলিয়ে ৫ম। 

জেএ/এইচজেএস