ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বড় হলো না নামিবিয়ার সংগ্রহ। তবে বোলাররা ঢেকে দিলেন সেই ঘাটতি। অল্প পুঁজিতে দুর্দান্ত বোলিং করে দলকে এনে দিলেন মনে রাখার মতো এক জয়। যার সৌজন্যে সিরিজও জিতল নামিবিয়া।

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে সোমবার ৮ রানে জিতেছে স্বাগতিক নামিবিয়া। ১০১ রানের পুঁজি নিয়ে তারা ৪ বল বাকি থাকতেই জিম্বাবুয়েকে অলআউট করে দিয়েছে ৯৩ রানে। 

টি-টোয়েন্টি সংস্করণে টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে এর চেয়ে কম রান করে জয়ের নজির নেই কোনো। ত্রিনিদাদে ২০১০ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১০৫ রান করে জিতেছিল জিম্বাবুয়ে। 

দারুণ এই জয়ে পাঁচ ম্যাচ সিরিজ ৩-২ ব্যবধানে নিজেদের করে নিল নামিবিয়া। গত বছর জিম্বাবুয়ে সফরে গিয়ে একই ব্যবধানে সিরিজ জিতেছিল তারা। সব মিলিয়ে পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক সিরিজের সবকটিই জিতল তারা।

নামিবিয়ার একশ পেরোনো সংগ্রহে সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন জেজে স্মিট। পরে বল হাতে তিনি ৪ ওভারে স্রেফ ১৪ রানে নেন ৩ উইকেট। অলরাউন্ড নৈপুণ্যে তার হাতেই ওঠে ম্যাচ সেরার পুরস্কার।

জিম্বাবুয়েকে গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৪ ওভারে ১১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন বের্নার্ড শুলজ। জিম্বাবুয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৪ রান করেন লুক জঙউই। 

এদিন বল হাতে ২৪ রানে ৪ উইকেট নেন সিকান্দার রাজা। সব মিলিয়ে পাঁচ ম্যাচে ১৭৭ রান ও ৪ উইকেটের সৌজন্য তিনিই জেতেন সিরিজ সেরার পুরস্কার।

এইচজেএস