ফাইল ছবি

নেতৃত্বের অধ্যায় শুরুর আগে রোমাঞ্চ, ভালো লাগা এমনিতেই কাজ করছে মিচেল মার্শের মনে। অস্ট্রেলিয়ার নতুন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক ও ভারপ্রাপ্ত ওয়ানডে অধিনায়ক আরও বেশি উচ্ছ্বসিত দলের নতুনদের নিয়ে। বিশেষ করে স্পেন্সার জনসনকে অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে বল হাতে ছুটতে দেখার অপেক্ষায় তর সইছে না তার। বাঁহাতি এই পেসারকে যতটুকু দেখেছেন, তাতেই মুগ্ধতার শেষ নেই মার্শের।

সামনে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন মার্শ। প্যাট কামিন্সের চোটের কারণে ওয়ানডে সিরিজেও নেতৃত্ব চালিয়ে নেবেন তিনি। এই সফর দিয়েই প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া দলে সুযোগ পেয়েছেন জনসন। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে এই সময়ের আলোচিত নাম ২৭ বছর বয়সী এই বোলার।

গত বিগ ব্যাশে দুর্দান্ত বোলিং করেই মূলত আলোচনায় উঠে আসেন জনসন। এরপর শেফিল্ড শিল্ড ও অস্ট্রেলিয়া ‘এ’ দলেও ছাপ রাখেন নিজের সামর্থ্যের। সেই পথ ধরেই এখন তিনি জাতীয় দলে। ঘরোয়া ক্রিকেটে জনসনকে কিছুটা দেখে এবং তার বিপক্ষে খেলে মনে ধরে যায় মার্শের। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়কের ধারণা, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও দ্রুত নিজেকে মানিয়ে নেবেন এই পেসার।

'আমার মনে আছে, একটি ম্যাচে (বিগ ব্যাশে) আমি ধারাভাষ্য দিচ্ছিলাম, সে (জনসন) বল করছিল ১৫০ কিলোমিটার গতিতে, পাশাপাশি সুইং করাচ্ছিল দুই দিকেই। সে অবিশ্বাস্য এক প্রতিভা। ওয়ানডে কাপের ফাইনালে তার মুখোমুখি হয়েছিলাম। তার গতি ও স্কিলে মুগ্ধতায় ভেসে গেছি আমি। আমার ধারণা, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকেও সে দ্রুত আপন করে নেবে।'

এইচজেএস