প্রস্রাব-পায়খানা, গোসল ও একান্ত প্রয়োজনে বাথরুমে যেতে হয় মানুষকে। বাথরুম ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইসলামের বেশ কিছু নির্দেশনা রয়েছে। টিস্যু ব্যবহার, বাথরুমে প্রবেশ ও বের হওয়ার দোয়া পড়ার বিধি-বিধান শেখানো হয়েছে হাদিসে।

প্রস্রাব-পায়খানার মতো প্রয়োজন পূরণের জন্য সাধারণত আলাদা বাথরুমের প্রচলন ছিল মানুষের মাঝে। এখনো অনেক জায়গায় এই প্রয়োজনের জন্য আলাদা বাথরুম আছে। তবে বর্তমানে আধুনিক যুগে সবকিছুর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এসবেও পরিবর্তন হয়েছে। 

বাথরুমকে এখন ওয়াশরুম বলা হয়। এখানে বেসিন, অজু, গোসল, টয়লেট করা সবকিছুর ব্যবস্থা থাকে। এমনকি সাজগোজের জিনিস বা প্রসাধনীও এখানে থাকে। উন্নতি ও আধুনিকতার এই যুগের বাথরুমগুলো অত্যন্ত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে।

বাথরুমগুলো দেখলে নিজের ঘরের ছোট কামরার মতো পরিপাটি মনে হবে। রুচিশীলরা নিজের ঘর মতো বাথরুমকেও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার প্রতি যত্নশীল হন।

বর্তমান বাথরুমগুলোতে যেহেতু একসঙ্গে সব থাকে তাই বাথরুমে প্রবেশের সময়ই পড়ে নিতে পারবেন। (ইবনে মাজা, বুখারি)