জার্মান বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন করেছে বিএনপির জার্মানি শাখা। এ উপলক্ষ্যে সোমবার (১৮ নভেম্বর) বিকেলে মধ্য বার্লিনের একটি স্থানীয় হলে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
যুবনেতা আবু তাহেরের কোরআন তেলাওয়াতের পর দলীয় সংগীত ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’ গান গেয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান।
বিজ্ঞাপন
সংগঠনের সভাপতি আকুল মিয়ার সভাপতিত্বে ও প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক মান্নানের পরিচালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আনোয়ার হোসেন খোকন। দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরেন জার্মান বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গনি সরকার।
আরও পড়ুন
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সংগঠনের সহ-সভাপতি অপু চৌধুরী, সাইফুল মজুমদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মশিউর আলম বাবলি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শরীয়ত খান মিঠু, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আবিরুল ইসলাম ইমন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাঈদুর রহমান সাঈদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল কাদির। এ ছাড়া অনলাইনে যুক্ত হয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া ,আফ্রিকা, ইউরোপ, উত্তর-দক্ষিণ আমেরিকা সাংগঠনিক সমন্বয়ক এবং বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।
অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন জার্মান যুবদলের নেতা আনহার মিয়া, আব্দুল হান্নান রুহেল, একরাম, রেদওয়ান এবং জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা শফিকুল ইসলাম সাগর, শোয়েব, সাঈদ, শাফায়াত হোসেন সাব্বির, রফিকুল ইসলাম, সাগর আহমদসহ অনেকে।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৭৫ সালে সিভিল ও মিলিটারি উভয় সেক্টরে যখন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছিল তখন ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সিপাহি ও জনতার সম্মিলিত বিপ্লবের ফলে জিয়াউর রহমান বন্দিদশা মুক্ত হন এবং পরে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে দেশের নেতৃত্ব দেন। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন ও ১৯ দফা কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়েছিলেন তিনি।
এসএসএইচ