গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই মুহূর্তে সারা দেশে ত্রাণ তৎপরতাকে আরও জোরদার করা এবং একটা সমন্বয়ের মাধ্যমে সবার কাছে যাতে সহায়তা পৌঁছে এর ব্যবস্থা করা জরুরি। পরবর্তী সময়ে সরকার, রাজনৈতিক দল ও বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে পুনর্বাসন কার্যক্রম চালাতে হবে, যাতে করে বন্যার ক্ষয়ক্ষতিকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখা যায়।

সোমবার (২৬ আগস্ট) কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় ত্রাণ বিতরণে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কুমিল্লার পদুয়ার বাজার ও নোয়াখালীর সোনাপুরে বন্যার্তদের সহযোগিতায় ত্রাণ বিতরণ করে গণসংহতি আন্দোলন।

দুপুরে কুমিল্লার পদুয়ার বাজার, বারপাড়া ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর, যাত্রাপুর ও ইসলামপুর গ্রামে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়। যাত্রাপুর গ্রামে ত্রাণ বিতরণ শেষে বিশ্ব রোডের পাশে আলেখারচরের হারাতলী গ্রামে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ বিতরণ করা হয়। 

এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জননেতা জোনায়েদ সাকি। সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, কুমিল্লা জেলা গণসংহতি আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব মজুমদার, ছাত্র ফেডারেশন ঢাকা মহানগরের সভাপতি আল আমীন রহমানসহ স্থানীয় নেতারা।

একইসঙ্গে নোয়াখালী জেলার সোনাপুর ইউনিয়নের অশ্বদিয়া গ্রামের অশ্বদিয়া গার্লস স্কুলের আশ্রয় স্থান ও আশপাশের এলাকায় ত্রাণ বিতরণ করা হয়। ত্রাণ কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য তাসলিমা আখতার, আশুলিয়া থানা আহ্বায়ক এফ এম নুরুল ইসলাম, ছাত্র ফেডারেশন ঢাকা নগরের সাংগঠনিক সম্পাদক তুহিন ফরাজী।

এমএইচএন/কেএ