জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ লেখাটি যুক্ত করা হয়েছে। প্রথমদিনে প্রায় ১০০ জনের হাতে বীর মুক্তিযোদ্ধা খচিত স্মার্টকার্ড তুলে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। 

রোববার (১৩ ফেব্রুয়ারি) হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হয়। 

প্রথমদিনে বীর মুক্তিযোদ্ধা খচিত স্মার্টকার্ড পেলেন যারা

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা, মোহাম্মাদ আবু হাফিজ, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, এসকে হাবিবুল্লাহ, মো. ওয়ালিয়ার রহমান, তিমির নন্দী, রানা দাশ গুপ্ত, র আ ম উবায়দুল মোকদাদির চৌধুরী, নুরুল ইসলাম নাহিদ, জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিশ্বাস লুৎফর রহমান, এসএম আনোয়ারা বেগম, মো. গোলাম আজাদ, মো. মাহাবুব এলাহী রঞ্জু (বীর প্রতীক), কণ্ঠ যোদ্ধা শাহিন সামাদ, জাপার রুহুল আমীন হাওলাদার, মো. আবদুল মালেক মিয়া, আলী নূর কাদেরী, মো. আমিরুল ইসলাম, খন্দকার বজলুল হক, এম শামসুল হক, আনোয়ার হোসেন খান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, মো. রফিকুল আলম, বুলবুল মহলানবীশ লালা, সৈয়দ হাসান ইমাম, লায়লা হাসান, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. কামরুচ্ছামা, শোভা পারভীন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ, সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়া (বীর বিক্রম), শেখ শহীদুল ইসলাম, মুহাম্মদ শাহজাহান ওমর, বীর উত্তম, পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীর প্রতীক), মো. আব্দুল বাতেন, মো. আব্দুল হাই, চৌধুরী আহসানুল কবীর, শাজাহান সিদ্দিকী (বীর বিক্রম), সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ প্রমুখ। 

সভাপতির বক্তব্যে ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার জানান, আজকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে এই কার্ড বিতরণ শুরু হলো। পর্যায়ক্রমে সব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে এই কার্ড তুলে দেওয়া হবে।
 
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এছাড়া নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম ও নির্বাচন কমিশনার বেগম কবিতা খানম উপস্থিত ছিলেন। 

শারীরিক অসুস্থতার কারণে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার এবং করোনা পজিটিভ হওয়ায় আরেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী (অব.) অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি। 

এসআর/জেডএস