পেশাজীবী অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
আত্মপ্রকাশের এক বছর পর আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদ।
শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) পুরানা পল্টনে ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে 'রাজনৈতিক সংকটের উত্তরণে পেশাজীবীদের ভূমিকা' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় কমিটি ঘোষণা করেন দলের সমন্বয়ক ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর।
বিজ্ঞাপন
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, যুব অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মো. আতাউল্লাহ প্রমুখ।
নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক জাফর মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক জাহিদুল আলম, খাদেমুল ইসলাম, তানভীর ইউসুপ, শামসুল আলম, তৌফিক শাহরিয়ার, গাজী নাছির, জাকারিয়া পলাশ, আলাউদ্দিন আদর, মারজান আহমেদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান, হাসানুজ্জামান, খালিদ হাসান, নুর মোহাম্মদ বারাকাতী, ইব্রাহিম খলিল, মো. শুভ, নেছার বাধন, শহিদ ইবনে বারী, মনিরুল মাওলা, ডা. মো. আবু তাহের ও তৌকির আহমেদ।
সদস্য সচিব নিজাম উদ্দিন, যুগ্ম সদস্য সচিব রিজওয়ানুল রুপ, মো. সোহরাব হোসেন, সোলেমান কবির, কাউসার শেখ, আল ইমরান, ইঞ্জিনিয়ার আনিছুর রহমান, মো. আতাউর রহমান রনি, আনোয়ার হোসেন, মনজুরুল ইসলাম, করিমুল হক, মোজাম্মেল হোসেন, মীর আমিন অনিরবান, মোস্তাফিজুর রহমান, সাজেদুল ইসলাম (রুবেল), ফয়সাল মাহমুদ, বিলাল মাহিনী, ইঞ্জিনিয়ার মেহেদী হাসান ও মিজানুর রহমান সুমন।
এছাড়া সদস্য হিসেবে আছেন আ. হান্নান, এ ম বি এস বেলাল হোসেন, ফিরোজ আলম, মাইনউদ্দিন লিংকন, এনামুল হক, এনাম হোসেন, শাহরিয়ার হাসান সূচী, তাহমিনা আক্তার, এম এম মহসিন, আল-আমিন, শাহ জালাল মিয়া, শওকত হোসেন ও মিজানুর রহমান আলামিন।
পেশাজীবী অধিকার পরিষদের উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, মোহাম্মদ রাশেদ খান, ফারুক ইমরান ও হাবিবুল্লাহ বেলালী।
ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, ভদ্র, মার্জিত ও সৎ মানুষ রাজনীতিতে না এলে শুধু ক্ষমতার পালাবদলের মাধ্যমে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন দূর হবে না। রাজনীতি এখন অর্বাচীন দুর্নীতিবাজ দুর্বৃত্তদের হাতে। যার ফলে সৎ ভদ্র মার্জিত লোকেরা রাজনীতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন। সমাজের ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষদের যদি আমরা রাজনীতিতে জায়গা দিতে না পারি তবে এ দেশের কোনো পরিবর্তন হবে না, সাধারণ মানুষের ভাগ্যেরও পরিবর্তন আসবে না।
এইচআর/জেডএস