ছবি : সংগৃহীত

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম ছিল অত্যন্ত চড়া। নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দ্রব্যমূল্য আরও বেড়েছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিত্যপণ্যের দাম কমাতে যতটা জোর দেওয়া দরকার ছিল, ততটা গুরুত্ব শুরু থেকে দেয়নি অন্তর্বর্তী সরকার। ইতিমধ্যে দাম অনেকটা বেড়ে গেছে। ফলে বাজার নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে সরকার।

এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

প্রথম আলো

বাজার সামলাতে হিমশিম অবস্থা

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার দুই মাস পর এখন উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। কিছু পণ্যের শুল্ক–কর কমানো হয়েছে। কিছু পণ্যের শুল্ক–কর কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাজারে অভিযান বাড়ানো হয়েছে। জেলায় জেলায় গঠন করা হয়েছে টাস্কফোর্স।

কালবেলা

কামাল পরিবারের অ্যাকাউন্টে ৪১৭ কোটির অবৈধ লেনদেন

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে ৩৬টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৪১৬ কোটি ৭৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুর্নীতি, অর্থ পাচার ও বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কামালসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে গতকাল বুধবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে তাদের বিরুদ্ধে পৃথক পাঁচটি মামলা করা হয়। পরে বিকেলে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।

আসামি তালিকায় আসাদুজ্জামান খান কামাল ছাড়াও আছেন তার স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, ছেলে শাফি মোদাচ্ছির খান জ্যোতি, মেয়ে শাফিয়া তাসনিম খান এবং ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএ) মনির হোসেন। মনিরের অ্যাকাউন্টে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকার অবৈধ লেনদেনের তথ্য পেয়েছে দুদক।

দেশ রূপান্তর

১১ কোটি নাগরিকের তথ্য ২০ হাজার কোটিতে বিক্রি

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডেটা সেন্টারে সংরক্ষিত ১১ কোটির বেশি বাংলাদেশি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি ও বিক্রির ঘটনা ঘটেছে। আর এর মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকার লেনদেনে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় ডেটা সেন্টারের সাবেক পরিচালক তারেক এম বরকতউল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তথ্য চুরির এ ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ ১৯ জনের নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

যুগান্তর

অর্থনীতির সূচকে লুকোচুরি

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের বেশির ভাগ সময়ই অর্থনীতিতে মন্দাভাব ছিল। দেশের ব্যাংক খাতে লুটপাট ও টাকা পাচারের কারণে অর্থনীতির গতি কমছিল। সূচকগুলোর প্রকৃত অবস্থা লুকিয়ে কৃত্রিমভাবে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানোর কারণে অর্থনীতির প্রকৃত অবস্থা বাইরে থেকে বোঝা যায়নি। সরকারের শেষ সময়ে অর্থনীতির সূচকগুলোর সার্বিক অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে।

করোনার পর ২০২২ সালে বৈশ্বিক মন্দা শুরু হলে অর্থনীতিতে স্থবিরতা প্রকট হয়। এর ধকল বিশ্বের প্রায় সব দেশ কাটিয়ে উঠলেও বাংল্লাদেশ গত ২ বছরেও পারেনি। উলটো মন্দার ক্ষত আরও প্রকট ও দৃশ্যমান হচ্ছিল। গত সরকার কারসাজির মাধ্যমে প্রকৃত চিত্র আড়াল করে রেখেছিল। লুকোচুরির সূচকে অর্থনীতির অবস্থা সবল দেখানো হচ্ছিল। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যবস্থাপনায় এখন প্রকৃত চিত্র বেরিয়ে আসছে। বর্তমানে টাকা ছাপানো বন্ধ, টাকা পাচার এবং ব্যাংক খাতে লুটপাট না হলেও অর্থনীতির স্থবিরতা কাটেনি। শিল্প ও বিনিয়োগেও স্থবিরতা বিরাজমান। তবে কৃষি খাত চাঙা হচ্ছে।

কালবেলা

ষষ্ঠীতে শুরু দুর্গাপূজা, আজ মহাসপ্তমী

ঢাকের বাদ্যের সঙ্গে উলুধ্বনি, শঙ্খনাদ আর কাঁসরঘণ্টা বাজিয়ে ষষ্ঠীপূজার মধ্য দিয়ে সনাতন সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৯টা ১০ মিনিটে বেলগাছের নিচে ঘট স্থাপন করে ষোড়শ উপাচারে ষষ্ঠাদি কল্পারম্ভে ষষ্ঠী পূজা শুরু হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুর্গাপূজার মহাসপ্তমী। সকালে সারা দেশের মন্দিরে মন্দিরে থাকছে দেবীর নবপত্রিকা প্রবেশ ও স্থাপন, সপ্তমাদি কল্পারম্ভ ও বিহিত পূজার আনুষ্ঠানিকতা। মূলত আজ থেকে শুরু হচ্ছে দেবী-দর্শন, ভক্তদের অঞ্জলি। সন্ধ্যায় থাকছে আরতি।

ষষ্ঠীর দিন সকালে ‘দুর্গা মায়ের’ মুখ উন্মোচিত করা হয় এবং এ সময় লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতীকে নিয়ে দেবীদুর্গা মণ্ডপে অধিষ্ঠিত হন। ঢাকেশ্বরী মন্দিরে ভোর থেকেই পূজার আয়োজনের ব্যস্ততা দেখা যায়। দেবীর আরাধনায় ভক্তরা ভিড় করেন সেখানে। ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের প্রধান পুরোহিত বলেন, ষষ্ঠীতে সাধারণত মেয়েরা এসে সন্তানের মঙ্গল কামনা করেন। সন্তানরা যেন মেধাবী হয়, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয় এবং যাদের সন্তান হয় না, তারা সন্তানের আশা নিয়ে পূজা করেন। সন্তানের মঙ্গলপ্রত্যাশা করে ষষ্ঠীর পূজাতে আসেন অনেকে।

বণিক বার্তা

রূপপুর রামপাল মাতারবাড়ী ও পায়রার চুক্তি খতিয়ে দেখবে না পর্যালোচনা কমিটি

বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন ২০১০-এর অধীনে হওয়া চুক্তিগুলো খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এরই মধ্যে দায়মুক্তি আইনে হওয়া আদানি, সামিটসহ ১১ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তথ্য চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত জাতীয় চুক্তি পর্যালোচনা কমিটি। তবে মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ী, রামপাল ও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের চুক্তি ও নির্মাণ নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও তা পর্যালোচনার আওতায় আসছে না।

বিশেষ আইনের আওতাধীন না হওয়ায় চুক্তি পর্যালোচনা কমিটি এগুলো নিয়ে ভাবছে না বলে একটি সূত্রে জানা গেছে। ফলে ২ লাখ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে এ চার প্রকল্পের দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে যেসব অভিযোগ রয়েছে, তা অগোচরেই রয়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন

বেকারদের থেকেও বিপুল আয়

সরকারি চাকরির আবেদন ফি জোগাড় করতে গিয়েই নাজেহাল বেকারত্বের অভিশাপে ভোগা তরুণ সমাজ। বছরে এর পেছনে গুনতে হচ্ছে কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত। আবেদন ফি জোগাড় করতে অনেক নিম্ন আয়ের পরিবারের সন্তানকে টিউশনির পাশাপাশি উপোস পর্যন্ত থাকতে হচ্ছে। আবার অর্থ জোগাড় করতে না পেরে অনেকে পছন্দের চাকরিতে আবেদনের সুযোগ হারাচ্ছেন। বিশ্বের অনেক দেশে যেখানে বেকারদের ভাতা দেওয়া হয়, সেখানে এ দেশে বেকারদের পকেটকেই শত কোটি টাকা আয়ের পথ বানিয়েছে রাষ্ট্র। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সরকারি চাকরিতে শুধু আবেদন ফির নামে বেকারদের কাছ থেকে বছরে কয়েক শ কোটি টাকার বেশি আদায় করা হচ্ছে।

শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, দেশে বেকারের সংখ্যা প্রায় ২৬ লাখ। এর মধ্যে তরুণ বেকার ২১ লাখ। উচ্চ শিক্ষিত বেকার ৮ লাখ। তরুণদের বড় অংশই চাকরির চেষ্টা করছেন। সর্বশেষ ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষায় ১ হাজার ১৪০টি পদের বিপরীতে প্রাথমিক আবেদন জমা পড়ে ৩ লাখ ৩৮ হাজার। ৭০০ টাকা হারে সরকারের আয় হয় ২৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রতিটি পরীক্ষায় আবেদন ফি থেকেই আয় হয় ৪০-৪৫ কোটি টাকা। এই আবেদন ফি অনেক তরুণের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কালের কণ্ঠ

সড়কে মিলেজুলে অর্ধলক্ষ কোটি টাকা লোপাট

গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো আওয়ামী সরকারের ১৪ বছরে রাজনীতিবিদ-ঠিকাদার-আমলা মিলে সড়ক ও জনপথে দুর্নীতিতে সাগরচুরি করেছেন। এ সময় তাঁদের এই সিন্ডিকেট অবকাঠামো সড়ক ও জনপথের নির্মাণ প্রকল্প থেকে ২৯ হাজার ২৩০ কোটি থেকে ৫০ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা পর্যন্ত লুটে নিয়েছেন। আর দুর্নীতি হয়েছে ২৩ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। মাত্র ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানই মোট কাজের ৭২ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করত।

জরিপ করে এসব তথ্য তুলে ধরেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি। গতকাল বুধবার ধানমণ্ডির টিআইবির নিজ কার্যালয়ে ‘সড়ক ও মহাসড়ক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক গবেষণার ফল উপস্থাপনের সময় এসব তথ্য জানানো হয়।

দেশ রূপান্তর

জানুয়ারিতে ফিরতে পারেন তারেক

প্রায় ১৭ বছর আগে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর দেশ ছেড়ে লন্ডনে চলে যান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এবারের পালাবদলের পর নির্বাসন থেকে তার দেশে ফেরার সুযোগ তৈরি হয়েছে। দলটির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আসছে জানুয়ারিতে তারেকের দেশে ফেরার পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি দেশে ফেরার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছেন।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়। এরপরই তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়টি জোরালোভাবে আলোচনায় আসে। কবে নাগাদ তিনি দেশে ফিরতে পারেন, তা নিয়েও আলোচনা আছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার অপেক্ষায় আছেন দলের নেতাকর্মীরাও। এর মধ্যে ভার্চুয়ালি বিএনপির সমাবেশগুলোয় যুক্ত হয়েছেন। বর্তমান সরকারকে সমর্থন, তাদের সংস্কার উদ্যোগ ও বিএনপির পরিকল্পনা নিয়েও বক্তব্য দিয়েছেন তিনি।

কালের কণ্ঠ

বঙ্গবন্ধু ও পরিবারের নামে দুই শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা ও স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওয়াহেরলাল নেহরু। তিনি ১৭ বছরেরও বেশি সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। পরবর্তী সময়ে তাঁর মেয়ে ইন্ধিরা গান্ধী ও নাতি রাজীব গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তবে জওয়াহেরলাল নেহরুর নামে ভারতে মাত্র একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয়, যা তাঁর মৃত্যুর পর ১৯৬৯ সালে দিল্লিতে স্থাপিত হয়।

এই একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণের মাধ্যমেই জওয়াহেরলাল নেহরুর নাম সারা বিশ্ব মনে রেখেছে। তবে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন গত ১৫ বছরে বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের নামে ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয়েছে। এর আগের মেয়াদে ১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধুর নামে আরো দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয়। ছয়টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের নামে।

সমকাল

এক পলকে এত টাকার দেখা!

জুলাই-আগস্টে যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলছিল, তখন সমালোচনার পুরোভাগে ছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ইন্টারনেট কারসাজি, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ প্রশ্নে তাঁর আবোলতাবোল কথায় রীতিমতো ‘ভিলেন’ বনে যান তিনি।

শুধু আন্দোলনের সময়টাই নয়; সমকালের অনুসন্ধান বলছে, রাজনৈতিক অধ্যায়ে জুনাইদ আহমেদ পলক আগাগোড়াই ছিলেন ভয়ংকর এক ভিলেন! পলকে পলকে দিতেন পল্টি। চেনাতেন নিজের জাত। দাপট দেখিয়ে শশব্যস্ত রাখতেন প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি কিংবা আমলাকে। নিজের চাল-চলনের মতোই খামখেয়ালিতে ভরা ছিল তাঁর হাতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ আইসিটি মন্ত্রণালয়। পলককে বলা হয় প্রযুক্তি খাতের মাফিয়া।

এছাড়া দুই কোটি কর্মক্ষম মানুষ ভুগছেন মনোরোগে; সীমান্তে হত্যার বিচার চেয়ে ভারতকে চিঠি; শূন্য থেকে কোটিপতি সাবেক এমপি রিপু; ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নে তরুণদের চান আসিফ মাহমুদ; সেই উর্মির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা; ইউনিক আইডি কার্ড থেকে সরানো হলো শেখ মুজিবের ছবি; চিনি আমদানিতে শুল্ক-কর কমাল এনবিআর;  ৩ জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ; দুই বাসের রেষারেষিতে প্রাণ গেল ছোট বোনের—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।