ছবি : সংগৃহীত

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি। পাল্টা হামলার হুমকি দিয়েছে ইসরায়েল। তেহরানও বলেছে, ইসরায়েল আবার হামলা করলে পরিণতি হবে ধ্বংসাত্মক। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামলা জোরদার করেছে ইরান–সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ ও ইয়েমেনের সশস্ত্র হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এতে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

প্রথম আলো

মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

এদিকে লেবাননে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের সেনাদের মধ্যে সম্মুখ লড়াই চলছে। গতকাল বুধবার লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে হিজবুল্লাহর সঙ্গে লড়াইয়ে নিহত হয়েছেন ইসরায়েলি আট সেনা। ফিলিস্তিনের গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। গতকালও গাজায় অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৪২ হাজার ফিলিস্তিনি প্রাণ হারালেন।

কালবেলা

‘আমার টাকা-পয়সার প্রতি লোভ নেই, ৫ কোটি হলেই চলবে’

বেসামরিক প্রশাসনে নিয়োগ নিয়ে ভয়াবহ এক কেলেঙ্কারির তথ্য ফাঁস হয়েছে। এর সঙ্গে খোদ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান এবং বিতর্কিত দুজন যুগ্ম সচিব ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ ও আলী আযম সরাসরি জড়িত থাকার তথ্য ফুটে উঠেছে। সেই সিনিয়র সচিবের সঙ্গে এক যুগ্ম সচিবের হোয়াটসঅ্যাপে সংবেদনশীল কথোপকথনে সম্প্রতি জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ নিয়ে উঠে এসেছে বড় ধরনের আর্থিক লেনদেনের তথ্যও।

যে কথোপকথনের কিছু স্ক্রিনশট রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মহলেও ঘুরপাক খাচ্ছে, যা নিয়ে তোলপাড় চলছে খোদ প্রশাসনের ভেতরেও। এ কথোপকথনের অতি সংবেদনশীল কিছু অংশের স্ক্রিনশট কালবেলার হাতে এসেছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর দেশের দায়িত্ব নেওয়া নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারকে বিপাকে ফেলতে বড় ধরনের আর্থিক সুবিধা নিয়ে পরিকল্পিতভাবে ডিসি ‘নিয়োগকাণ্ড’ ঘটানো হয়েছে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট অনেকে বিষয়টিকে ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে মনে করছেন।

কালের কণ্ঠ

শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতার মূলে ‘নিয়ন্ত্রণ লড়াই’

ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর শিল্পাঞ্চলের ‘নিয়ন্ত্রণ হাতে রাখা’ এবং ‘প্রতিদ্বন্দ্বীদের নিয়ন্ত্রণ নিতে না দেওয়ার চেষ্টা’র সমীকরণই হচ্ছে আজকের অশান্ত তৈরি পোশাক শিল্পাঞ্চল। গতকালও বিক্ষোভ করেছেন কয়েকটি পোশাক কারখানার শ্রমিক। পোশাক শিল্পাঞ্চল নবীনগর, চন্দ্রা, বাইপালে, আবদুল্লাপুর, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে দীর্ঘ ৩০ কিলোমিটার যানজটে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে উত্তরবঙ্গের যাত্রীরা। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর হস্তক্ষেপে ৫৪ ঘণ্টা পর আশুলিয়ায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ব্যবসায়ী, মালিক ও শ্রমিকরা জানিয়েছেন, সরকারের নানামুখী উদ্যোগের পরও শিল্পাঞ্চলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, ঝুটসহ কারখানাসংশ্লিষ্ট কিছু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, কিছু কারখানার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তৎপরতা, বেতন-ভাতাসংক্রান্ত সমস্যা, বাইরের ইন্ধনসহ বিভিন্ন কারণে পোশাক কারখানাগুলোর অস্থিরতা বন্ধ হচ্ছে না।

বণিক বার্তা

বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও কমেছে খাদ্য ও সাধারণ মূল্যস্ফীতি

নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও সরকারি হিসাব অনুযায়ী সেপ্টেম্বরে দেশের সাধারণ মূল্যস্ফীতি কমেছে। গত মাসে দেশের সাধারণ মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে। অন্যদিকে খাদ্য মূল্যস্ফীতি দশমিক ৯৬ শতাংশীয় পয়েন্ট কমলেও দুই অংকের ঘরেই রয়ে গেছে। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি দশমিক ২৪ শতাংশীয় পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫০ শতাংশে। 

গতকাল মাসিক হালনাগাদ ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। সেপ্টেম্বরের সিপিআইয়ের হালনাগাদ প্রতিবেদনে সব ধরনের মূল্যস্ফীতি হ্রাসের চিত্র উঠে এসেছে।

সমকাল

ভারতে ইলিশ রপ্তানিতে মাফিয়ার গুপ্তজাল

থরে থরে সাজানো ‘লোভনীয়’ ইলিশ। সূর্যকিরণে চিকচিক করছে রুপালি মাছের গা। তাতে আরও বেড়েছে ইলিশের সৌন্দর্য। বরিশাল নগরীর পোর্ট রোডের মোকাম ক্রেতা-বিক্রেতায় গমগম। মোকামজুড়ে তুমুল হাঁকডাক, ধুন্ধুমার বেচাকেনা।

মঙ্গলবার এক দিনেই এই মোকামে পাইকারি কেনাবেচা হয়েছে ৬০০ মণ ইলিশ। ১ কেজি ২০০ গ্রামের বেশি ওজনের প্রতি কেজি ইলিশের দাম পড়েছে ১ হাজার ৯৫৮ টাকা। এক কেজির বেশি ওজনের দাম ১ হাজার ৮৫৮ টাকা। আর ‘এলসি সাইজ’ হিসেবে পরিচিত ৭০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের দাম ১ হাজার ৬৮৩ টাকা। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মাছের মোকাম বরগুনার পাথরঘাটায়ও দামের গতি-প্রকৃতি অভিন্ন। ভারতে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো এসব মোকাম থেকে এ দামেই ইলিশ কিনেছেন। তবে তারা রপ্তানি দর পাবেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারিত প্রতি কেজি ১০ ডলার (১২০০ টাকা)। পরিবহন, প্যাকেজিং ও শ্রমিক খরচ ১০ ডলারের মধ্যেই। 

আজকের পত্রিকা

‘মবে’ মরছে মানুষ, মামলা–গ্রেপ্তার নেই

‘মব জাস্টিসের’ নামে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা থামছেই না। এই ‘বিচারের’ নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে হত্যা, নির্যাতন, মারধর, লাঞ্ছনা, অপমান, অপদস্থ ও হামলা করার ঘটনা ঘটছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার ঘটল খাগড়াছড়িতে। স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের এক শিক্ষককে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই পিটিয়ে হত্যা করেন একদল যুবক।

পুলিশের তথ্য বলছে, গত দুই মাসে সারা দেশে ২৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে মব জাস্টিসের নামে। নির্যাতন, মারধর, লাঞ্ছনা, হামলার ঘটনা অসংখ্য। একের পর এক ঘটনায় দেশে নতুন আতঙ্ক ও উদ্বেগ তৈরি করেছে মব জাস্টিস। অন্তর্বর্তী সরকারের হুঁশিয়ারিও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া রোধ করতে পারছে না।
জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘কিছু উচ্ছৃঙ্খল ঘটনা ঘটছে। তবে আমরা খবর পেলেই ছুটে যাচ্ছি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমরা এসব বিষয়ে তৎপর রয়েছি।’

কালবেলা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় কোস্টগার্ড

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে উপকূলীয় এলাকায় টহল ও নজরদারি বৃদ্ধি করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। উপকূলীয় এলাকাসহ সারা দেশে ২৯৯টি মন্দির ও পূজামণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছে বাহিনীটি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশের উপকূলীয় এলাকার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর নিরাপত্তা প্রদান, ধর্মীয় উপাসনালয়, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও সর্বসাধারণের জানমাল রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে কোস্টগার্ড। সম্প্রতি দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলে কোস্টগার্ড সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয় রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে। দুর্গাপূজা উপলক্ষে পূজামণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তায় কাজ আরও জোরদার করছেন কোস্টগার্ড সদস্যরা।

কোস্টগার্ড সদর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপকূলীয় এলাকার মধ্যে কোস্টগার্ড ঢাকা জোন ৩৭, পূর্ব জোন (চট্টগ্রাম) ৫০, পশ্চিম জোন (মোংলা) ১৩০ ও দক্ষিণ জোন (ভোলা) ৮২টিসহ সর্বমোট ২৯৯ মন্দির ও পূজামণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছে এই বাহিনী।

প্রথম আলো

সরকার পতনের ২ মাস আগে জ্বালানি তেল নিয়ে বসুন্ধরাকে বিশেষ সুবিধা

বিগত দেড় দশকে বিদ্যুৎ উৎপাদন অর্ধেকের বেশি চলে গেছে বেসরকারি খাতের দখলে। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির অনুমতি পেয়েছে বেসরকারি কোম্পানি। এরপর একটি কোম্পানিকে সুবিধা দিতে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বেসরকারি খাতে জ্বালানি তেল বিক্রির নীতিমালা করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে বাজারে সরাসরি জ্বালানি তেল বিক্রির অনুমোদন পায় বসুন্ধরা গ্রুপ।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। এর আগে ১০ জুন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনে (বিপিসি) একটি চিঠি পাঠায় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। এতে বলা হয়, অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে মজুত, পরিবহন ও প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে উৎপাদিত তেল নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বিক্রির বিষয়ে বসুন্ধরা অয়েল অ্যান্ড গ্যাস কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া হলো।

সমকাল

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর এপিএস সায়েমও হাজার কোটির মালিক

যুক্তরাজ্যে চার হাজার কোটি টাকা মূল্যের ৩৬০টি বাড়ি কিনে তুমুল সমালোচিত সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। এখন নতুন করে আলোচনায় এসেছেন তাঁর এপিএস (একান্ত ব্যক্তিগত সচিব) রিদুওয়ানুল করিম চৌধুরী সায়েমও। জাবেদের সঙ্গে থেকে অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন তিনিও। টেন্ডার বাণিজ্য, দলীয় পদ বিক্রি, মনোনয়ন বাণিজ্য, ঠিকাদারি, ঝুট ও মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণসহ নানাভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে হাজার কোটি টাকার মালিক বনেছেন এই সায়েম। নামে-বেনামে তাঁর একাধিক ফ্ল্যাট ও শোরুম রয়েছে নগরে। কয়েক হাজার শতক জমিও কিনেছেন পটিয়া, আনোয়ারা, রাউজান ও কর্ণফুলীতে। 

চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে মন্ত্রীর পরেই ক্ষমতাশালী ব্যক্তি ছিলেন এই এপিএস। তাঁর প্রভাব এতটাই বেশি ছিল যে দলীয় পোস্টারে শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও সাইফুজ্জামানের ছবির সঙ্গে দিতে হতো তাঁর ছবিও। মন্ত্রীর অবর্তমানে যে কোনো অনুষ্ঠানে তাঁকে করা হতো প্রধান অতিথি। তাঁর জন্য আলাদাভাবে রাখতে হতো বড় চেয়ার। তাঁর কথার বাইরে গেলে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদেরও হারাতে হতো পদপদবি।

যুগান্তর

৫ দেশে নজরুলের হাজার কোটি টাকা পাচার

নজরুল ইসলাম মজুমদার নাসা গ্রুপ ও বেসরকারি এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান। তবে এসব ছাপিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ হিসাবে তার পরিচিতি সর্বত্র। পত্রিকার পাতা খুললেই চোখে পড়ে শেখ হাসিনার পাশে দাঁড়ানো তার হাস্যোজ্জ্বল ছবি। এ সুবাদে তিনি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বিএবির চেয়ারম্যান পদ পেয়ে যান। টানা প্রায় ১৫ বছর এই পদে। এই পদে যাওয়ার পর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদে তিনি দেশের ব্যাংক খাতের অন্যতম মাফিয়া বনে যান। আর্থিক খাতের নানা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজির টাকায় দেশ-বিদেশে গড়ে তোলেন অঢেল সম্পদ। বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বিশ্বের একাধিক দেশে রয়েছে তার বিপুল অঙ্কের বিনিয়োগ। তবে শেষ পর্যন্ত ‘চোরের দশ দিন গৃহস্থের একদিন’ প্রবাদের মতো তারও শেষ রক্ষা হয়নি। তিনিও ধরা পড়লেন। মঙ্গলবার মধ্যরাতে নজরুল ইসলাম মজুমদারকে গ্রেফতারের সংবাদ দেয় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

এছাড়া ড. ইউনূস শনিবার থেকে দলগুলোর সঙ্গে বসবেন; বিশ্ব কি আরেক যুদ্ধের ভার বহন করতে প্রস্তুত; অপরাধ ট্রাইব্যুনাল / আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের বিচার চেয়ে অভিযোগ; অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ২ বছর চান ৫৩% ভোটার; ইসি সংস্কার কমিশন / জেসমিন টুলীর দৌড়ঝাঁপ; মির্জা ফখরুল / আওয়ামী দোসররা এখনো বহাল তবিয়তে; সরকারের কার্যক্রমে অস্পষ্টতা ও ধীরগতিতে প্রশ্ন বিএনপির; সাকিব-শিশিরের ব্যাংক হিসাব তলব খবর—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।