বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের ১৭২টি পদে উপ-নির্বাচনের কেন্দ্র পাহারায় নিয়োজিত থাকবে ২২ জনের ফোর্স। এছাড়া ভোটের আগে পরে নির্বাচনী এলাকায় পাঁচদিনের জন্য নিয়োজিত থাকবে মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য আনসার, পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি প্রধান এবং জেলা প্রশাসকদের চিঠি দিয়েছে। ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব হাবিবুল হাসান চিঠিটি সংশ্লিষ্টদের পাঠিয়েছেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ২৭ জুলাই ১৭২টি ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন শূন্য পদের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে মোবাইল/স্ট্রাইকিং ফোর্স ভোটগ্রহণের পূর্ববর্তী দুই দিন, ভোটগ্রহণের দিন এবং ভোটগ্রহণের পরের দিনসহ মোট চার দিন নিয়োজিত থাকবে। পুলিশ, এপিবিএন, আনসারের সমন্বয়ে মোবাইল টিম প্রতি নির্বাচনী এলাকায় থাকবে তিনটি। আর বিজিবি থাকবে এক প্লাটুন ও র‌্যাবের থাকবে একটি করে টিম। এছাড়া কেন্দ্র পাহারায় অস্ত্রসহ পুলিশের একজন এসআই ও চারজন কনস্টেবল, অস্ত্রসহ আনসার দু’জন এবং অস্ত্র ছাড়া আনসারের ১৫ জন সদস্য নিয়োজিত থাকবে।

ওই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, ভোটকেন্দ্রের পুলিশ সংখ্যা কেন্দ্রের ধরণ (সাধারণ, গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ এলাকা পার্বত্য, দ্বীপাঞ্চল ও হাওড় এলাকা) বিবেচনায় নির্ধারণ করতে হবে; রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধে অথবা স্থানীয় প্রয়োজনীয়তা ও বাস্তবতার নিরিখে ভোটকেন্দ্রে পুলিশ ও আনসার-ভিডিপি এবং মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি করা যাবে; তবে ভোটগ্রহণ দিনের পূর্বে কমিশনকে অবহিত করতে হবে এবং মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে বিশেষ করে বিজিবির প্রতিটি টিমের একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত করতে হবে।

এসআর/এসএম