বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিদ্যুৎ খাতে আমরা বেশ কিছু প্রি-ফিজিবিলিটি স্টাডি করেছি। এরইমধ্যে অনশোরে বায়ুবিদ্যুৎ চলমান রয়েছে।আমরা আরো ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বায়ু থেকে উৎপাদনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। পরিমাণ খুব বেশি না হলেও তা পুরো বিদ্যুৎ খাতে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ অবদান রাখবে। এছাড়া অফশোরে বায়ুবিদ্যুৎ স্থাপনে জন্য আমরা প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্টের অফার পেয়েছি।

বুধবার (৩ জুন) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পরিকল্পনা কমিশন আয়োজিত এক সেশনে চেয়ারপার্সনের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ খাতে আমরা বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। জাপান ও জাইকার সহায়তায় ইতোমধ্যে আমরা মাতারাবাড়ী পোর্টের কাজ শেষ করেছি। পোর্টটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে বিশালাকৃতির জাহাজও প্রবেশ করতে পারে। এছাড়া আগামীতে সেখানে পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।

নসরুল হামিদ বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ক্ষেত্রেও আমরা কাজ করছি। মহেশখালী এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ প্রজেক্টের জন্য আমরা বিদেশি ইনভেস্টমেন্ট খুঁজছি। সেখানে আমরা ৫ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করেছি, যাতে ভবিষ্যতে হাইড্রোজেন পাওয়ার নিয়েও কাজ করা যায়।

ওএফএ/এসএম