মোহাম্মদপুরের বছিলায় কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো, আতিকুল ইসলাম। এ সময় তিনি ক্রেতা-বিক্রেতাদের খোঁজ খবর নেন। হাটে কোনো সমস্যা আছে কি না, হাটের পরিবেশ কেমন, এসব বিষয় জানতে চান তিনি। পরে তিনি ডিজিটাল লেনদেনের জন্য নির্মিত বুথ পরিদর্শন করেন।

শনিবার (১৫ জুন) রাজধানীর মোহাম্মদপুর বছিলা কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করেন তিনি।

পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ডিএনসিসির স্মার্ট পশুর হাটে ক্রেতা বিক্রেতারা নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা পাচ্ছেন। এ বছর ৬টি হাটে ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ক্রেতারা ক্যাশ লেনদেন না করে ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারছেন। বিক্রেতা বা খামারিরাও গরু বিক্রির টাকা বহন না করে হাটেই ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা দিতে পারছেন। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকলে তাৎক্ষণিক অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগও রয়েছে।

তিনি বলেন, কোরবানির পশুর হাটে বিপুল সংখ্যক ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম ঘটেছে। হাটের সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা রেখেছি। সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে কোরবানির পশুর হাটগুলো মনিটরিংয়ের জন্য একটি তদারকি টিম গঠন করা হয়েছে। এই টিম কোরবানির হাটগুলো মনিটরিং করছে। প্রধান সড়ক বন্ধ করে হাট বসালে এই তদারকি টিম ব্যবস্থা নিচ্ছে।

কোরবানির হাট পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান প্রমুখ।

এএসএস/এসকেডি