এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে গঠিত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মশক নিয়ন্ত্রণ কারিগরি কমিটির ২য় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১১ জুন) গুলশানে ডিএনসিসির নগর ভবনে সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বেনজির আহমেদ,  জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান (নিপসম) এর অধ্যাপক ড. গোলাম ছারোয়ার, এছাড়াও মশক নিয়ন্ত্রণে গঠিত কারিগরি কমিটির অন্যান্য প্রতিনিধিরা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

ডিএনসিসির মুখপাত্র মকবুল হোসাইন জানান, সভায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ব্যবহৃত বিভিন্ন কীটনাশক এর কার্যকারিতা এবং সঠিক প্রয়োগ নীতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। মশক কর্মীদের দ্বারা নোভালিউরন লার্ভিসাইডের বিতরণ এবং ওভার দ্য কাউন্টার ড্রাগ হিসেবে নোভালিউরন বিতরণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

জৈবিক কীটনাশক বিটিআইয়ের প্রয়োগ সংক্রান্ত বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

সভায় বুয়েটের বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রতিনিধিদল এআই এনাবেল স্মার্টফোন বেইজড ভেক্টর সার্ভিল্যান্সের ওপর প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। এছাড়াও আণবিক শক্তি কমিশিনের পরিচালক ডা. মাহফুজা খান বিভিন্ন ধরনের ট্র্যাপ নিয়ে আলোচনা করেন

এএসএস/পিএইচ