শুক্রবার পর্যন্ত ভোগান্তি ছাড়াই ঢাকা ছাড়তে পেরেছেন ঘরমুখী মানুষজন। তবে আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ঢাকা ছাড়া মানুষের সংখ্যা আরও বাড়বে। যার প্রভাব পড়বে মহাসড়কে। সাধারণ মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তর।  

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঈদের সময় এমনিতেই সড়কে যানবাহনের চাপ বেশি থাকে। তাছাড়া বিভিন্ন টোল প্লাজায় টোল আদায়েও সময় লাগে। যা গাড়ির সারি আরও বাড়িয়ে দেয়। এ জন্য এবার যানজট নিরসনে বা গণপরিবহন চলাচলের সুবিধার্থে আসন্ন ঈদুল ফিতরে টোল প্লাজায় সমপরিমাণ ভাংতি টাকার ব্যবস্থা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।

গণমাধ্যমে পাঠানো গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষ্যে যাত্রী সাধারণের চলাচলের সুবিধার্থে মহাসড়কে ঈদের আগে তিন দিন ও ঈদের পরের তিন দিন ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও লরি চলাচল বন্ধ থাকবে; তবে উল্লিখিত সময়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য, পচনশীল দ্রব্য, গার্মেন্টস সামগ্রীসহ রপ্তানি পণ্যবাহী যানবাহন, ওষুধ, সার এবং জ্বালানি বহনকারী যানবাহনসমূহ এর আওতামুক্ত থাকবে; পণ্য পরিবহনকারী যানবাহন এবং বাসের ছাদে যাত্রী পরিবহন করা যাবে না।

এ ছাড়াও যানবাহন চলাচল নিরবচ্ছিন্ন রাখার নিমিত্তে যে কোনো প্রয়োজনে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সঙ্গে (ফোন: ০২-৫৫০৪০৭৩৭, মোবাইল: ০১৫৫০০৫১৬০৬) যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

এসকেডি