পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়ে সম্পদের বিভাজন রোধে সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা উচিত। সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে, ডুপ্লিকেশন এবং ওভারল্যাপিং কমানো প্রয়োজন। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট অসংখ্য চ্যালেঞ্জ এবং অস্তিত্বের হুমকির সঙ্গে, আর্থিক এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সম্পদের সুরক্ষা অপরিহার্য।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে আয়োজিত কান্ট্রি এনভায়রনমেন্টাল অ্যানালাইসিস ২০২৩ : বিল্ডিং ব্যাক এ গ্রিনার বাংলাদেশ বিল্ডিং ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, দেশের স্বাস্থ্যই সর্বাগ্রে এবং সরকার বায়ু ও পানির গুণমান উন্নত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জলবায়ু কর্মের জন্য অগ্রাধিকারমূলক হস্তক্ষেপগুলি ক্রমানুসারে করা হচ্ছে, এবং সরকার সক্রিয়ভাবে একটি সময়সীমাবদ্ধ পরিকল্পনা প্রণয়ন করছে।

তিনি বলেন, উদীয়মান চাহিদা মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় নীতির সমন্বয় করা হবে। মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী টেকসই অনুশীলনের গুরুত্বের ওপর জোর দেন এবং বাংলাদেশের জন্য একটি সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার লক্ষ্যে উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন।

বাংলাদেশের নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এমএম/এসকেডি